إعدادات العرض
একদা লোকেরা কুবা নামক স্থানে ফজরের সালাত আদায় করছিলেন। এমন সময় তাদের নিকট এক ব্যক্তি এসে বললেন যে, এ রাতে আল্লাহর…
একদা লোকেরা কুবা নামক স্থানে ফজরের সালাত আদায় করছিলেন। এমন সময় তাদের নিকট এক ব্যক্তি এসে বললেন যে, এ রাতে আল্লাহর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ওয়াহী অবতীর্ণ হয়েছে। আর তাঁকে কা‘বামুখী হবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কাজেই তোমারা কা‘বার দিকে মুখ কর।
“একদা লোকেরা কুবা নামক স্থানে ফজরের সালাত আদায় করছিলেন। এমন সময় তাদের নিকট এক ব্যক্তি এসে বললেন যে, এ রাতে আল্লাহর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি ওয়াহী অবতীর্ণ হয়েছে। আর তাঁকে কা‘বামুখী হবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কাজেই তোমারা কা‘বার দিকে মুখ কর। তখন তাঁদের চেহারা ছিল শামের (বায়তুল মুকাদ্দাসের) দিকে। একথা শুনে তাঁরা কা‘বার দিকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tiếng Việt Hausa Português മലയാളം Kurdîالشرح
কোন এক সাহাবী মদীনার প্রান্তে কুবা মসজিদে গেল। তখন তিনি দেখতে পেলেন যে তাদের নিকট কিবলা পরিবর্তনের সংবাদ পৌঁছেনি। তারা প্রথম কিবলার দিকেই সালাত আদায় করছে। তখন তিনি তাদের কা‘বার দিকে কিবলা পরিবর্তন হওয়ার সংবাদ দিলেন। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর এ বিষয়ে কুরআন নাযিল করা হয়েছে। তিনি ইঙ্গিত করছেন আল্লাহর নিম্নের বাণীর প্রতি : “আকাশের দিকে তোমার বার বার মুখ ফিরানো আমি অবশ্যই দেখছি। অতএব আমি অবশ্যই তোমাকে এমন কিবলার দিকে ফিরাব, যা তুমি পছন্দ কর। সুতরাং তোমার চেহারা মাসজিদুল হারামের দিকে ফিরাও এবং তোমরা যেখানেই থাক, তার দিকেই তোমাদের চেহারা ফিরাও। আর নিশ্চয় যারা কিতাবপ্রাপ্ত হয়েছে, তারা অবশ্যই জানে যে, তা তাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য এবং তারা যা করে, সে ব্যাপারে আল্লাহ গাফিল নন”। [আল-বাকারা: ১৪৪] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও কা‘বাকে কিবলা বানিয়েছেন। তাদের জ্ঞানের গভীরতা, দ্রুত বুঝ ও সংবাদের বিশুদ্ধতার কারণে তারা সাথে সাথে তাদের প্রথম কিবলা বাইতুল মুকাদ্দাস থেকে ঘুরে দ্বিতীয় কিবলা কা‘বা শরীফের দিকে ঘুরে যায়।