إعدادات العرض
আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়িয়েছিলাম, তখন আশ্চর্য হয়ে দেখলাম, যারা তাতে প্রবেশ করেছেন তাদের অধিকাংশই হলো দরিদ্র…
আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়িয়েছিলাম, তখন আশ্চর্য হয়ে দেখলাম, যারা তাতে প্রবেশ করেছেন তাদের অধিকাংশই হলো দরিদ্র জনগণ। আর যারা ধনী তারা বাধাপ্রাপ্ত হয়ে আছে।
উসামাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ সূত্রে বর্ণিত, ‘‘আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম। অতঃপর দেখলাম যারা জান্নাতে প্রবেশ করেছে তাদের অধিকাংশ গরীব-মিসকীন মানুষ। আর ধনবানদেরকে (তখনও হিসাবের জন্য) আটকে রাখা হয়েছে। তবে (অন্যান্য) জাহান্নামীদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আর আমি জাহান্নামের দরজায় দাঁড়িয়ে দেখলাম যে, যারা তাতে প্রবেশ করেছে তাদের বেশীর ভাগই নারীর দল।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tiếng Việt සිංහල Hausa Kurdî தமிழ்الشرح
ফকীর মিসকীনগণ ধনীদের আগে জান্নাতে প্রবেশ করবেন। কারণ, গরীব মিসকীনদের কোনো সম্পদ না থাকাতে তাদের হিসাবও নেই। এ ছাড়াও দুনিয়াতে তারা ধন-সম্পদ ও সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণে, তার বিনিময় হিসেবে এবং সম্মানার্থে তাদেরকে আগে জান্নাত দেওয়া হবে। কিন্তু যারা অর্থবিত্ত ও উঁচুক্ষমতার ক্ষণস্থায়ী ভাগ্যের অধিকারী ছিল, তারা দীর্ঘ হিসেবের কারণে কিয়ামতের মাঠের কষ্টের মধ্যে বিভিন্ন কারণে আটকে থাকবেন। যেমন, তাদের সম্পদ, ইজ্জত ও সম্মানের বিস্তৃতি, দুনিয়ার জীবনে সম্পদ ও সম্মানের উপভোগ, প্রবৃত্তি ও নফসের চাহিদা অনুযায়ী জীবনকে উপভোগ করা। দুনিয়াতে হালালের জন্য দিতে হবে হিসাব আর হারামের জন্য পেতে হবে আযাব। গরীব-মিসকীনরা এ থেকে মুক্ত। আর জাহান্নামে যারা প্রবেশ করেছে তাদের বেশীর ভাগই নারীর দল। কারণ, তারা অধিকহারে অভিযোগ করে এবং স্বামীর ভালো ব্যবহারকে অস্বীকার করে।التصنيفات
জান্নাত ও জাহান্নামের গুণাগুণ