إعدادات العرض
চতুষ্পদ জন্তুর আঘাত দায়মুক্ত, কূপ (খননে শ্রমিকের মৃত্যুতে মালিক) দায়মুক্ত, খনি (খননে কেউ মারা গেলে মালিক)…
চতুষ্পদ জন্তুর আঘাত দায়মুক্ত, কূপ (খননে শ্রমিকের মৃত্যুতে মালিক) দায়মুক্ত, খনি (খননে কেউ মারা গেলে মালিক) দায়মুক্ত। আর রিকাযে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব।
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মরফূ‘ হিসেবে বর্ণিত, “চতুষ্পদ জন্তুর আঘাত দায়মুক্ত, কূপ (খননে শ্রমিকের মৃত্যুতে মালিক) দায়মুক্ত, খনি (খননে কেউ মারা গেলে মালিক) দায়মুক্ত। আর রিকাযে এক-পঞ্চমাংশ ওয়াজিব।”
[সহীহ] [এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Hausa Português Kurdîالشرح
আবূ হরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে পশুর কর্মে অথবা কূপ বা খনিতে নামার কারণে ধ্বংস অথবা ক্ষতির ক্ষতিপূরণের হুকুম সম্পর্কে জানাচ্ছেন: যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, পশুর কর্মে যে ধ্বংস বা ক্ষতি হয়েছে তাতে কারো ওপর ক্ষতিপূরণ নেই; এমনিভাবে যে ধ্বংস বা ক্ষতি হয়েছে কূপের কারণে, যেমন তাতে কোনো ব্যক্তি নেমে মারা গেল, অথবা খনিতে কেউ নেমে মারা গেল। কেননা কূপ, খনি ও পশুর ওপর ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করা সম্ভব নয় এবং না তার মালিকের ওপর, যেহেতু তার থেকে কোনো সীমালঙ্গন অথবা কোনো কমতি সংঘটিত হয় নি। অতঃপর তিনি বর্ণনা করলেন যে, যে ব্যক্তি কোনো গুপ্তধন প্রাপ্ত হলো, তা অল্প হোক বা বেশি হোক –তার জন্য খুমুস ওয়াজিব। কারণ, সে কষ্ট ও ক্লান্তি ছাড়াই তা অর্জন করেছে। আর বাকী (চার) অংশ তার থাকবে।التصنيفات
জমিন থেকে উৎপন্ন ফসলের যাকাত