إعدادات العرض
আমরা সালাতে কথা বলতাম। সালাতে একজন মানুষ তার পাশের লোকের সাথে কথা বলত। অবশেষে এ আয়াত নাযিল হলো, “তোমরা আল্লাহর…
আমরা সালাতে কথা বলতাম। সালাতে একজন মানুষ তার পাশের লোকের সাথে কথা বলত। অবশেষে এ আয়াত নাযিল হলো, “তোমরা আল্লাহর জন্যে চুপ করে দাঁড়াও”। ফলে আমাদের চুপ থাকার নির্দেশ দেওয়া হলো এবং কথা বলতে নিষেধ করা হলো।
যায়েদ ইবন আরকাম রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, “আমরা সালাতে কথা বলতাম। সালাতে একজন মানুষ তার পাশের লোকের সাথে কথা বলত। অবশেষে এ আয়াত নাযিল হলো, “তোমরা আল্লাহর চুপ করে দাঁড়াও”। ফলে আমাদের চুপ থাকার নির্দেশ দেওয়া হলো এবং কথা বলতে নিষেধ করা হলো”।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Hausa Português Kurdî සිංහලالشرح
সালাত হলো বান্দা ও তার রবের মাঝখানে সেতুবন্ধন। সুতরাং মুসল্লি সালাতে আল্লাহর সাথে মুনাজাত ছাড়া অন্য কিছুতে ব্যস্ত হবে না। যেমন যায়েদ ইবন আরকাম রাদিয়াল্লাহু জানান যে, ইসলামের শুরুতে তারা সালাতে প্রয়োজন অনুসারে কথা বলত। ফলে রাসূলের শোনা অবস্থায় তারা পাশের লোকের সাথে তার প্রয়োজনীয় কথা সেরে নিতেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বাঁধা দিতেন না। যেহেতু সালাত মাখলুকের সাথে কথা বলা বাদ দিয়ে আল্লাহর সাথে মুনাজাত করাকে বুঝায়, তাই আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে সালাতের হিফাযত করা ও তাতে চুপ থাকার নির্দেশ দেন এবং কথা বলতে নিষেধ করেন। এমনকি আল্লাহ এ আয়াত নাযিল করেন, “তোমরা আল্লাহর জন্য চুপ করে দাঁড়াও”। এ থেকে সাহাবীগণ জানতে পারলেন যে, তাদেরকে সালাতে কথা বলা থেকে নিষেধ করা হয়েছে। তাই তারা কথা থেকে বিরত থাকল।التصنيفات
সালাত বিনষ্টকারী কারণসমূহ