তোমাদের কেউ যেন স্থির- যা প্রবাহিত নয় এমন পানিতে পেশাব না করে। (সম্ভবত) পরে সে আবার তাতে গোসল করবে।

তোমাদের কেউ যেন স্থির- যা প্রবাহিত নয় এমন পানিতে পেশাব না করে। (সম্ভবত) পরে সে আবার তাতে গোসল করবে।

আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত: “তোমাদের কেউ যেন স্থির- যা প্রবাহিত নয় এমন পানিতে পেশাব না করে। (সম্ভবত) পরে সে আবার তাতে গোসল করবে।” অপর বর্ণনায় বর্ণিত: “তোমাদের কেউ যেন স্থির- যা প্রবাহিত নয় এমন পানিতে কখনো পেশাব না করে, যে অবস্থায় সে অপবিত্র।”

[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]

الشرح

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লাম স্থির- যা প্রবাহিত নয় এমন পানিতে পেশাব করতে নিষেধ করেছেন। কারণ, এতে পানি নাপাক এবং পেশাবের জীবাণুর সাথে মিশে যাওয়ার ফলে যে এ পানি ব্যবহার করবে তার ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অনেক সময় পেশাবকারী নিজেই তা ব্যবহার করবে, যেমন তাতে গোসল করবে। যে জিনিস তার জন্য একটু পরে পবিত্রকারী হবে তাতে সে কীভাবে পেশাব করে। যেমনিভাবে তিনি নিষেধ করেছেন স্থির পানিতে বড় নাপাকী থেকে পবিত্রার জন্য ফরয গোসল করতে। কারণ, তাতে পানির সাথে অপবিত্রতার ময়লা ও আবর্জনার সংমিশ্রণ ঘটে।

التصنيفات

পানির বিধানসমূহ, গোসল