১৭৮৫- আবূ শা’সা’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা (একবার) আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর সঙ্গে মসজিদে বসে ছিলাম। (এমন…

১৭৮৫- আবূ শা’সা’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা (একবার) আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর সঙ্গে মসজিদে বসে ছিলাম। (এমন সময়) মুআয্যিন আযান দিল। তখন এক লোক মসজিদ থেকে চলে যেতে লাগল। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন তার মসজিদ থেকে বের হওয়া পর্যন্ত। অতঃপর আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, ‘এই লোকটি আবুল কাসেম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাফরমানি করল।’

১৭৮৫- আবূ শা’সা’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা (একবার) আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর সঙ্গে মসজিদে বসে ছিলাম। (এমন সময়) মুআয্যিন আযান দিল। তখন এক লোক মসজিদ থেকে চলে যেতে লাগল। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন তার মসজিদ থেকে বের হওয়া পর্যন্ত। অতঃপর আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বললেন, ‘এই লোকটি আবুল কাসেম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাফরমানি করল।’

[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]

الشرح

আবূ শা‘সা‘ আলোচনা করেন, তারা (একবার) আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর সঙ্গে মসজিদে বসে ছিলেন। (এমন সময়) মুআয্যিন আযান দিল। তখন একটি লোক আযানের পর মসজিদ থেকে চলে যেতে লাগল। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন, সে কি মসজিদ থেকে বের হয় অথবা কি চায়? যখন তার নিকট স্পষ্ট হলো যে সে বের হয়ে গেছে। তখন তিনি সংবাদ দিলেন যে, লোকটি তার এ কর্ম দ্বারা আবুল কাসেম সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাফরমানি করল।’

التصنيفات

আযান ও ইকামাত