إعدادات العرض
তিনি ফজরের শেষ রাকা‘আতে রুকু‘ থেকে মাথা উঠিয়ে سَمِعَ الله لمن حَمِدَه رَبَّنا ولك الحَمْدُ বলার পর বলেন, “হে আল্লাহ তুমি অমুক…
তিনি ফজরের শেষ রাকা‘আতে রুকু‘ থেকে মাথা উঠিয়ে سَمِعَ الله لمن حَمِدَه رَبَّنا ولك الحَمْدُ বলার পর বলেন, “হে আল্লাহ তুমি অমুক অমুককে ধ্বংস কর”। তারপর আল্লাহ তা‘আলা এ আয়াত নাযিল করেন, “এ বিষয়ে তোমার কোন অধিকার নেই”। আলে-ইমরান: (১২৮)
আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শুনেন তিনি ফজরের শেষ রাকা‘আতে রুকু‘ থেকে মাথা উঠিয়ে سَمِعَ الله لمن حَمِدَه رَبَّنا ولك الحَمْدُ বলার পর বলেন, “হে আল্লাহ তুমি অমুক অমুককে ধ্বংস কর”। তারপর আল্লাহ তা‘আলা এ আয়াত নাযিল করেন, “এ বিষয়ে তোমার কোন অধিকার নেই”। আলে-ইমরান: (১২৮) অপর বর্ণনায় বর্ণিত: তিনি সাফওয়ান ইবন উমাইয়্যাহ, সুহাইল ইবন আমর এবং হারিস ইবন হিসামের ওপর বদ দো‘আ করতেন। তখন এ আয়াত নাযিল হয় “এ বিষয়ে তোমার কোন অধিকার নেই”।
[সহীহ] [এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दीالشرح
আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা এ হাদীসটিতে আমাদের জানান যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের শেষ রাকা‘আতে রুকু‘ থেকে মাথা উঠিয়ে سَمِعَ الله لمن حَمِدَه رَبَّنا ولك الحَمْدُ বলা পর কতক মুশরিক সরদারের ওপর বদ-দো‘আ করতেন। কখনো তিনি তাদের নাম নিতেন যারা ওহুদের দিন তাকে কষ্ট দিয়েছিল। আর তাদের নাম নিয়ে তিনি তাদের ওপর অভিশাপ করতেন। তারপর আল্লাহ তা‘আলা তাকে ভৎসনা করেন অর্থাৎ এ থেকে বারণ করে এ আয়াত নাযিল করেন, “তোমার জন্য এ ধরনের কোন কিছুই করা উচিত নয়।” এটি এ কারণে যে, আল্লাহর ইলমে এটি ছিল যে, তারা এক সময় ইসলাম গ্রহণ করবে এবং তাদের ইসলাম গ্রহণ করা সুন্দর হবে।التصنيفات
সালাতের পদ্ধতি