إعدادات العرض
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দুই রুকনে ইয়ামনি ছাড়া বাইতুল্লাহর আর কোন অংশকে স্পর্শ করতে…
আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দুই রুকনে ইয়ামনি ছাড়া বাইতুল্লাহর আর কোন অংশকে স্পর্শ করতে দেখিনি।
আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দুই রুকনে ইয়ামনি ছাড়া বাইতুল্লাহর আর কোন অংশকে স্পর্শ করতে দেখিনি।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tiếng Việt සිංහල ئۇيغۇرچە Português Kurdîالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কা‘বার চার কোণের মধ্যে একমাত্র রুকনে ইয়ামনী ও রুকনে আসওয়াদ ছাড়া আর কোন কিছুকে স্পর্শ করতেন না। বাইতুল্লাহর রয়েছে চারটি রুকন। পূর্বের রুকনের রয়েছে দুটি ফযীলত: এক: ইব্রাহীমের ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা। দুই: তাতে হাজরে আসওয়াদ স্থাপিত থাকা। আর রুকনে ইয়ামনির একটি ফযীলত। ইব্রাহীমি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা। আর শামী ও ইরাকী রুকনের এ ধরনের কোন ফযীলত নেই। কারণ, এ দুটির ভিত্তি ইব্রাহীমি ভিত্তির অন্তর্ভুক্ত যার কারণে কা‘বা থেকে হাজরে আসওয়াদ পাথরকে এ দুই দিক দিয়ে বের করা হয়। এ কারণেই হাজরে আসওয়াকে স্পর্শ করা ও চুমু দেওয়া উভয়টি শরী‘আত সম্মত। আর রুকনে ইয়ামনী শুধু স্পর্শ করা যাবে চুমু দেওয়া ছাড়া। আর বাকী দুই রুকনকে চুমু দেওয়া স্পর্শ করা কোনটিই শরী‘আত সম্মত নয়। আর শরী‘আতের ভিত্তি হলো অনুকরণের ওপর নতুন কিছু আবিষ্কার করা বা বিদআতের ওপর নয়। আল্লাহর শরী‘আতে রয়েছে প্রজ্ঞা ও রহস্য।التصنيفات
হজ ও ‘উমরার মাসআলা ও বিধানাবলি