إعدادات العرض
“লোকদের কী হয়েছে যে, তারা সালাতের মধ্যে আকাশের দিকে দৃষ্টি তুলছে?” এ ব্যাপারে তিনি কঠোর বক্তব্য রাখলেন; এমনকি তিনি…
“লোকদের কী হয়েছে যে, তারা সালাতের মধ্যে আকাশের দিকে দৃষ্টি তুলছে?” এ ব্যাপারে তিনি কঠোর বক্তব্য রাখলেন; এমনকি তিনি বললেন, “তারা যেন অবশ্যই এ কাজ হতে বিরত থাকে; নচেৎ অবশ্যই তাদের দৃষ্টি-শক্তি কেড়ে নেওয়া হবে।”
আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “লোকদের কী হয়েছে যে, তারা সালাতের মধ্যে আকাশের দিকে দৃষ্টি তুলছে?” এ ব্যাপারে তিনি কঠোর বক্তব্য রাখলেন; এমনকি তিনি বললেন, “তারা যেন অবশ্যই এ কাজ হতে বিরত থাকে; নচেৎ অবশ্যই তাদের দৃষ্টি-শক্তি কেড়ে নেওয়া হবে।”
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Hausa Kurdî Português Tiếng Việt Kiswahiliالشرح
একজন মুসল্লী তার স্বীয় সালাতে স্থীর ও মনোযোগী হওয়ার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি হাদীসটি তুলে ধরা হয়। আর সালাতে মনোযোগী হওয়ার আলামাত হলো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো স্থীর রাখা। এ কারণেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মাতকে সালাতে তামাশা করা এবং আকাশের দিকে চোখ তোলা থেকে সতর্ক করেন। কারণ, তা সালাতের আদব ও মর্যাদা রক্ষার পরিপন্থী। কারণ, একজন মুসল্লি সে তার রবের সাথে কানে কানে কথা বলছেন এবং তিনি তার কিবলার সামনে। ঠিক এ সময় আকাশের দিকে তাকানো আল্লাহর সাথে বে-আদবী করার সামিল। এ কারণেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াল্লাম ভয় দেখানো এবং ধমক দেওয়াতে খুব কঠোরতা করেছেন। যারা সালাতে তাদের চোখবে আকাশের দিকে তুলে তাদের সতর্ক করেছেন যে, তারা হয়তো বিরত থাকবে এবং এ ধরনের কর্ম ছাড়বে অন্যথায় তাদের চক্ষুসমূহ উপড়ে ফেলা হবে এবং খুব দ্রূত তা ছিনিয়ে নেওয়া হবে। এমনকি তারা তাদের দৃষ্টি শক্তির নি‘আমতকে হারিয়ে ফেলবেন অথচ তারা জানতেও পারবেন না। এটি সালাতের মর্যাদাকে খাট করার ওপর তাদের জন্য শাস্তি।التصنيفات
মুসল্লিদের বিবিধ ভুল