إعدادات العرض
لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير
لا إله إلا الله وحده لا شريك له، له الملك وله الحمد وهو على كل شيء قدير
আবু হুরাইরাহ রদিয়াল্লাহু ‘আনহু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করে বলেছেন: ‘‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক [ফরয] সালাত বাদ ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদু লিল্লাহ ও ৩৩ বার আল্লাহু আকবার এবং একশত পূর্ণ করতে لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ (‘লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু অহদাহু লা শারীকালাহু লাহুল মুলকু অলাহুল হামদু অহুয়া আলা কুলি শায়ইন ক্বাদীর’) পড়বে, তার গুনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে; যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমান হয়।”
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tagalog Hausa Kurdî Português دری অসমীয়া Tiếng Việt Svenska Yorùbá Кыргызча Kiswahili ગુજરાતી नेपाली Română മലയാളം Nederlands සිංහල తెలుగు پښتو Soomaali Kinyarwanda ಕನ್ನಡ Српски Moore ქართული Čeština Magyar Українська Македонски Lietuvių Azərbaycan Wolof አማርኛ Malagasy Oromoo ไทยالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণনা করেছেন , যে ব্যক্তি ফরয সালাতের পরে বলবে: ‘সুবাহানাল্লাহ’ ৩৩ বার। এটি হচ্ছে আল্লাহকে যাবতীয় কমতি থেকে পবিত্রতা ঘোষণা করা। ‘আল-হামদুলিল্লাহ’ ৩৩ বার, এটি হচ্ছে আল্লাহকে মুহাব্বাত এবং সম্মান করে তাঁর পূর্ণতার গুণাবলীর মাধ্যমে প্রশংসা করা। ‘আল্লাহু আকবার’ ৩৩ বার, এটি হচ্ছে, এ কথার ঘোষণা যে, আল্লাহ তা‘আলা সব কিছু থেকে বড় এবং সম্মানিত। সংখ্যা (১০০) পূরণের জন্যে বলা: (لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ) এর অর্থ “আল্লাহ ছাড়া কোন প্রকৃত মাবূদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরীক নেই, আর আল্লাহই সমস্ত রাজত্বের নিরংকুশ মালিক। তিনিই সম্মান ও মুহাব্বাত সমেত যাবতীয় প্রশংসা ও গুণগানের একমাত্র হকদার, এবং তিনি সকল বস্তুর উপর সর্বশক্তিমান, কোন কিছু তাঁকে অক্ষম করতে পারে না। যে কেউ এমনটি বলবে, তার পাপগুলি মুছে ফেলা হবে এবং ক্ষমা করা হবে, যদিও তা উত্তাল তরঙ্গে সমুদ্রের উপরে উঠে আসা সাদা ফেনার মত অধিক হয়ে থাকে।فوائد الحديث
উক্ত যিকরগুলো ফরয সালাতের পরে আদায় করা মুস্তাহাব।
এ যিকরগুলো গোনাহ মাফের কারণ।
আল্লাহ তা‘আলার রহমত, মাগফিরাত এবং অনুগ্রহ অনেক বড়।
এ যিকরগুলো গোনাহ মাফের কারণ, এর উদ্দেশ্য হচ্ছে: সগীরা গুনাহসমূহ ক্ষমা হওয়া আর কবীরা গুনাহ তাওবা ব্যতীত ক্ষমা হবে না।
التصنيفات
সালাতের যিকিরসমূহ