إعدادات العرض
“যে ব্যক্তি গবাদিপশু পাহারাদানকারী কিংবা শিকারী কুকুর ছাড়া অন্য কোন কুকুর পোষে, প্রতিদিন তার ’আমল হতে দু’…
“যে ব্যক্তি গবাদিপশু পাহারাদানকারী কিংবা শিকারী কুকুর ছাড়া অন্য কোন কুকুর পোষে, প্রতিদিন তার ’আমল হতে দু’ ক্বীরাত্ব পরিমাণ হ্রাস পাবে।”
ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি গবাদিপশু পাহারাদানকারী কিংবা শিকারী কুকুর ছাড়া অন্য কোন কুকুর পোষে, প্রতিদিন তার ’আমল হতে দু’ ক্বীরাত্ব পরিমাণ হ্রাস পাবে।” সালিম রহ. বলেন, আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলতেন: কিংবা ক্ষেত খামার পাহারার কুকুর। আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু ছিলেন ক্ষেতের মালিক।
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Bahasa Indonesia Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Français ئۇيغۇرچە Hausa Português മലയാളം Kurdî Русский Tiếng Việt অসমীয়া Kiswahili Nederlands ગુજરાતી සිංහල Magyar ქართული Română ไทย తెలుగు मराठी دری አማርኛ Malagasy Македонскиالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুকুর পালনে সতর্ক করেছেন, তবে এটি শিকারের জন্য অথবা গবাদি পশু ও শস্যক্ষেত পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন হলে অনুমোদিত। যে ব্যক্তি এসব কারণ ছাড়া কুকুর পোষে, তার নেক আমলের সওয়াব থেকে প্রতিদিন দুই কীরাত কমে যায়, যার পরিমাণ আল্লাহ তা‘আলাই জানেন।فوائد الحديث
মুসলমানের জন্য কুকুর পালন করা জায়েজ নয়, তবে যে ক্ষেত্রগুলোতে শরীয়তে অনুমোদিত হয়েছে, সেগুলো ব্যতিক্রম।
কুকুর পালন নিষিদ্ধ করা হয়েছে, কারণ এতে অনেক ক্ষতি ও অনিষ্ট রয়েছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে, ফেরেশতারা সেই ঘরে প্রবেশ করেন না যেখানে কুকুর থাকে। এছাড়াও, কুকুরের লালা কঠিন নাপাক, যা শুধুমাত্র পানি ও মাটি দিয়ে বারবার ধোয়ার মাধ্যমে দূর করা যায়।
التصنيفات
শিকার করা