إعدادات العرض
যে ব্যক্তি যুহরের পূর্বে এবং পরে চার রাকা‘আত সালাতের হিফাযত করে তাকে আল্লাহ জাহান্নামের ওপর হারাম করে দেবেন।
যে ব্যক্তি যুহরের পূর্বে এবং পরে চার রাকা‘আত সালাতের হিফাযত করে তাকে আল্লাহ জাহান্নামের ওপর হারাম করে দেবেন।
উম্মে হাবীবাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত: “যে ব্যক্তি যুহরের পূর্বে এবং পরে চার রাকা‘আত সালাতের হিফাযত করে তাকে আল্লাহ জাহান্নামের ওপর হারাম করে দেবেন।
[সহীহ] [এটি ইবন মাজাহ বর্ণনা করেছেন। - এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন। - এটি নাসাঈ বর্ণনা করেছেন। - এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন। - এটি আহমাদ বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو हिन्दी 中文 ئۇيغۇرچە Kurdî Português Nederlands অসমীয়া ગુજરાતી Tiếng Việt Kiswahili አማርኛ پښتو සිංහල Hausa ไทยالشرح
হাদীসের অর্থ: “যে ব্যক্তি যুহরের আগে চার রাকাআত সুন্নাত সালাতের হিফাযত করে”। অর্থাৎ যুহরের পূর্বে চার রাকাআত সালাত নিয়মিত আদায় করে। “এবং তার পরে চার রাকাআত” অর্থাৎ যুহরের সালাতের পর চার রাকাআত সালাত সবসময় আদায় করে। আল্লাহ তাকে জাহান্নামের ওপর হারাম করে দেবেন। এটি তার বিনিময়। আর তা হলো আল্লাহ তাআলা তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করা থেকে বিরত রাখবেন। অপর বর্ণনায় আছে, “আল্লাহ তার গোস্তকে জাহান্নামের ওপর হারাম করে দেবেন”। অপর বর্ণনায়, “তাকে আগুন স্পর্শ করবে না”। সুতরাং উম্মে হাবীবাহ রাদিয়াল্লাহু আনহার হাদীসে জাহান্নাম হারাম হওয়ার কথা রয়েছে, ফলে যখন কোন ব্যক্তি যুহরের পূর্বে এবঙ পরে চার রাকাআত সালাতের হিফাযত করবে তাকে আগুন স্পর্শ করবে না এবং আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে তাকে আগুনে প্রবেশ থেকে বিরত রাখবেন।