إعدادات العرض
যে ব্যক্তি ফরয সালাতের পরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করতে কোন কিছুই বাঁধা দেবে কেবল মৃত্যু…
যে ব্যক্তি ফরয সালাতের পরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করতে কোন কিছুই বাঁধা দেবে কেবল মৃত্যু ছাড়া।
আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ফরয সালাতের পরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করতে কোন কিছুই বাঁধা দেবে কেবল মৃত্যু ছাড়া। অপর বর্ণনায় বর্ণিত “এবং কুল হুয়াল্লাহু আহাদ”।
[সহীহ] [এটি তাবরানী বর্ণনা করেছেন। - এটি নাসাঈ বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Hausa Kurdî Português دری অসমীয়া Tiếng Việt አማርኛ Svenska ไทย Yorùbá Кыргызча Kiswahili ગુજરાતી नेपाली Română മലയാളം Nederlands Oromoo සිංහල తెలుగు پښتو Soomaali Kinyarwanda Malagasy ಕನ್ನಡ Српски Moore ქართულიالشرح
হাদীস শরীফটি প্রত্যেক সালাতের শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ার ফযীলত বর্ণনা করেন। আর আয়াতুল কুরসি সূরা বাকারার একটি আয়াত। অর্থ: “আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্রাও নয়। আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর। কে সে, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে? তাদের সামনে ও পিছনে যা কিছু আছে তা তিনি জানেন। আর যা তিনি ইচ্ছে করেন তা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনো কিছুকেই তারা পরিবেষ্টন করতে পারে না। তাঁর ‘কুরসী’ আসমানসমূহ ও যমীনকে পরিব্যাপ্ত করে আছে; আর এ দু’টির রক্ষণাবেক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না। আর তিনি সুউচ্চ সুমহান। আয়াতুল কুরসি পড়ার ফযীলত হলো জান্নাতে প্রবেশ করা। অথবা ঐ সময় মারা গেলে জান্নাতে প্রবেশ করবে।التصنيفات
সালাতের যিকিরসমূহ