إعدادات العرض
“এক পুরুষ আরেক পুরুষের সতরের দিকে তাকাবে না এবং এক নারীও আরেক নারীর সতরের দিকে তাকাবে না।
“এক পুরুষ আরেক পুরুষের সতরের দিকে তাকাবে না এবং এক নারীও আরেক নারীর সতরের দিকে তাকাবে না।
আবূ সা‘ঈদ খুদরী রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “এক পুরুষ আরেক পুরুষের সতরের দিকে তাকাবে না এবং এক নারীও আরেক নারীর সতরের দিকে তাকাবে না। কোনো পুরুষ অন্য পুরুষের সাথে এক কাপড়ে শয়ন করবে না এবং কোনো নারীও অন্য নারীর সাথে এক কাপড়ে শয়ন করবে না।”
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी සිංහල ئۇيغۇرچە Hausa Kurdî Português Svenska ગુજરાતી Yorùbá Tiếng Việt Kiswahili پښتو অসমীয়া دری Кыргызча or Čeština नेपाली Română Nederlands Soomaali తెలుగు Српски മലയാളം Kinyarwanda ಕನ್ನಡ Lietuvių Wolof Magyar ქართული Moore Українська Македонски Azərbaycan አማርኛ Malagasy Shqip Oromoo ไทย Deutsch मराठी ਪੰਜਾਬੀ O‘zbek Italiano ភាសាខ្មែរالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন যে, কোনো পুরুষ যেন অন্য পুরুষের গোপন অঙ্গ না দেখে এবং কোনো নারী যেন অন্য নারীর গোপন অঙ্গ না দেখে। গোপন অঙ্গ (আওরাত): এটি হলো শরীরের সেই সব অংশ, যা প্রকাশিত হওয়া লজ্জার কারণ হয়। পুরুষের গোপন অঙ্গ হলো নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত অংশ। নারীর ক্ষেত্রে,যার সাথে বিবাহ জায়েয এমন সকল পুরুষ জন্য তার সমস্ত শরীরই গোপন অঙ্গ(আউরত-সতর)। তবে অন্যান্য নারী ও মাহরাম (যার সাথে বিবাহ জায়েয নয়) পুরুষদের জন্য, সে সাধারণত ঘরের কাজ করার সময় যা প্রকাশ করে, তা প্রকাশ করতে পারবে। নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও নিষেধ করেছেন যে, কোনো পুরুষ যেন একই কাপড়ে বা একই চাদরের নিচে অন্য পুরুষের সাথে একান্তে না থাকে এবং কোনো নারী যেন একই কাপড়ে বা একই চাদরের নিচে অন্য নারীর সাথে একান্তে না থাকে। কারণ এটি তাদেরকে একে অপরের গোপন অঙ্গ স্পর্শ করার দিকে নিয়ে যেতে পারে। গোপন অঙ্গ স্পর্শ করা দেখার মতোই নিষিদ্ধ; বরং এটি আরও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ, কারণ এটি আরও বড় ফিতনার দিকে নিয়ে যেতে পারে।فوائد الحديث
স্বামী-স্ত্রী ছাড়া অন্য কারো গোপন অঙ্গ দেখা থেকে নিষেধ করা হয়েছে।
ইসলাম সমাজের পবিত্রতা রক্ষা এবং অশ্লীলতার পথ বন্ধ করার প্রতি গুরুত্ব দেয়।
প্রয়োজনের ক্ষেত্রে, যেমন চিকিৎসার সময়, গোপন অঙ্গ দেখা জায়েয, তবে তা যেন কোনো কামভাব ছাড়া হয়।
মুসলিমের উচিত নিজের গোপন অঙ্গ ঢেকে রাখা এবং অন্যের গোপন অঙ্গ থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে রাখা।
পুরুষের গোপন অঙ্গের প্রতি দৃষ্টিপাত হতে অপর পুরুষকে এবং নারীর গোপন অঙ্গের প্রতি দৃষ্টিপাত হতে অপর নারীকে বিশেষভাবে নিষেধ করা হয়েছে, কারণ তাদের নিজেদের মধ্যে পরষ্পরের গোপন অঙ্গ দেখার বেশি সম্ভাবনা থাকে।