إعدادات العرض
“তোমরা কেউ রমাযানের একদিন কিংবা দু’দিন আগে হতে সাওম শুরু করবে না। তবে কেউ যদি এ সময় সিয়াম পালনে অভ্যস্ত থাকে তাহলে…
“তোমরা কেউ রমাযানের একদিন কিংবা দু’দিন আগে হতে সাওম শুরু করবে না। তবে কেউ যদি এ সময় সিয়াম পালনে অভ্যস্ত থাকে তাহলে সে সেদিন সাওম পালন করতে পারবে”।
আবূ হুরাইরা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমরা কেউ রমাযানের একদিন কিংবা দু’দিন আগে হতে সাওম শুরু করবে না। তবে কেউ যদি এ সময় সিয়াম পালনে অভ্যস্ত থাকে তাহলে সে সেদিন সাওম পালন করতে পারবে”।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी සිංහල ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî Kiswahili Tiếng Việt অসমীয়া ગુજરાતી Nederlands മലയാളം Română Magyar ქართული ಕನ್ನಡ Moore Svenska Македонски ไทย Українська తెలుగు मराठी ਪੰਜਾਬੀ دری አማርኛ Malagasy پښتوالشرح
রমযানের সতর্কতা অবলম্বনের উদ্দেশ্যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন মুসলিমকে রমযানের এক বা দুই দিন আগে সিয়াম রাখতে নিষেধ করেছেন। কারণ চাঁদ দেখার উপর রমযানের সিয়াম রাখার বাধ্যবাধকতা সম্পৃক্ত; কাজেই কোন কষ্ট করার প্রয়োজন নেই, তবে যে ব্যক্তি অভ্যাসগত কোন সিয়াম রাখে, যেমন একদিন সিয়াম রাখে এবং তার পরের দিন সিয়াম রাখে না। অথবা সোমবার অথবা বৃহস্পতিবার সিয়াম রাখে এবং সে দিনটি তখন এসে গেল, তাহলে সে সিয়াম পালন করবে। এটি রমযানকে স্বাগত জানানোর অংশ নয় এবং এর সাথে যুক্ত হবে যা ওয়াজিব সিয়াম, যেমন কাযা ও মান্নতের সিয়াম।فوائد الحديث
কষ্ট করা থেকে নিষেধ করা এবং যেভাবে ইবাদত অনুমোদন করা হয়েছে বৃদ্ধি বা হ্রাস করা ছাড়া সেভাবে তা বজায় রাখা।
এর পেছনের হিকমত হল - আল্লাহই ভালো জানেন - ফরয ইবাদতগুলো নফল ইবাদতগুলো থেকে পার্থক্য করা এবং শক্তি ও আকাঙ্ক্ষার সাথে রমযানের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া এবং সিয়ামকে সেই মর্যাদাপূর্ণ ও পুণ্যময় মাসের নিদর্শন হিসেবে বিবেচনা করা।
التصنيفات
সন্দেহের দিনের সিয়াম