إعدادات العرض
“প্রত্যেক মুসলিমের উচিত সাত দিনে এক দিন গোসল করা। এই দিন সে তার মাথা ও শরীর ধৌত করবে”।
“প্রত্যেক মুসলিমের উচিত সাত দিনে এক দিন গোসল করা। এই দিন সে তার মাথা ও শরীর ধৌত করবে”।
আবূ হুরাইরা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “প্রত্যেক মুসলিমের উচিত সাত দিনে এক দিন গোসল করা। এই দিন সে তার মাথা ও শরীর ধৌত করবে”।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية English မြန်မာ Svenska Čeština ગુજરાતી Yorùbá Nederlands اردو Bahasa Indonesia ئۇيغۇرچە Türkçe සිංහල हिन्दी Tiếng Việt Hausa తెలుగు Kiswahili پښتو অসমীয়া دری Кыргызча Lietuvių Kinyarwanda नेपाली മലയാളം Bosanski ಕನ್ನಡ Kurdî Română Soomaali Shqip Српски Українська Wolof Tagalog Moore தமிழ் Azərbaycan فارسی ქართული 中文 Magyar Português Deutsch Русский Македонски bm አማርኛ Malagasy Oromoo ភាសាខ្មែរالشرح
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংবাদ দিয়েছেন যে, প্রত্যেক সাবালক মুসলিমের উপর হক হলো, সপ্তাহের সাত দিনের এক দিনে গোসল করা। এই দিন পবিত্রতা ও পরিচ্ছনতার জন্যে সে তার মাথা ও শরীর ধৌত করবে। সাত দিনের ভেতর উত্তম হলো জুমার দিন। যেমন কতক বর্ণনা থেকে প্রতিয়মান হয়। বস্তুত জুমার দিন সালাতের পূর্বে গোসল করা গুরুত্বপূর্ণ মুস্তাহাব, যদিও সে বৃহস্পতিবার গোসল করে থাকেন। ওয়াজিব না হওয়ার কারণ হলো, আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহার বাণী: “মানুষেরা নিজ নিজ পেশা নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, যখন তারা জুমায় যেত তাদের সে অবস্থাতেই চলে যেত। তাদেরকে বলা হলো, “যদি তোমরা গোসল করে নিতে”। বুখারী। তার অপর বর্ণনায় রয়েছে: “তাদের গন্ধ ছিল”। অর্থাৎ ঘাম ইত্যাদির গন্ধ ছিল। তবু তাদেরকে বলা হলো, “যদি তোমরা গোসল করে নিতে”। অতএব অন্যদের ওপর ওয়াজিব না হওয়া বেশী শ্রেয়।فوائد الحديث
পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতার প্রতি ইসলামের গুরুত্ব প্রদান ও যত্নবান হওয়া।
জুমার দিনের গোসল সালাতের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ মুস্তাহাব।
যদিও শরীর বলাতে মাথা অর্ন্তভুক্ত হয়েছে, তারপরও গুরুত্বারোপ করার জন্য মাথাকে আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
মানুষ কষ্ট পায় এমন দুর্গন্ধ যার সাথে থাকবে তার ওপর গোসল করা ওয়াজিব।
জুমার ফজিলতের কারণে সব দিন থেকে জুমার দিন গোসল করা বেশী গুরুত্বপূর্ণ।