إعدادات العرض
“যে ব্যক্তি অযু করে এবং তা উত্তমরূপে করে, তার দেহ থেকে সমুদয় গুনাহ বের হয়ে যায়, এমন কি তার নখের ভিতর থেকেও (গুনাহ) বের…
“যে ব্যক্তি অযু করে এবং তা উত্তমরূপে করে, তার দেহ থেকে সমুদয় গুনাহ বের হয়ে যায়, এমন কি তার নখের ভিতর থেকেও (গুনাহ) বের হয়ে যায়।”
‘উসমান ইবনু ‘আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি অযু করে এবং তা উত্তমরূপে করে, তার দেহ থেকে সমুদয় গুনাহ বের হয়ে যায়, এমন কি তার নখের ভিতর থেকেও (গুনাহ) বের হয়ে যায়।”
الترجمة
العربية Bosanski English فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Türkçe اردو 中文 हिन्दी Español Kurdî Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் සිංහල မြန်မာ ไทย Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands ئۇيغۇرچە Hausa دری Magyar Italiano ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių Malagasy Română Kinyarwanda नेपाली Српски Soomaali Moore Українська Български Tagalog Wolof Azərbaycan ქართული тоҷикӣالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসে বর্ণনা করেছেন , যে ব্যক্তি অযুর সুন্নত ও আদবসহকারে উত্তমরূপে অযু করবে, তবে তা তার অপরাধ ক্ষমা ও ভুল-ত্রুটি মাফের কারণ হবে। এমন কি তার হাত পায়ের নখের ভিতর থেকেও (গুনাহ) বের হয়ে যাবে।فوائد الحديث
হাদীসে অযুর সুন্নাত ও আদবসমূহ সহকারে অযু শেখা ও সে অনুযায়ী আমল করার প্রতি যত্নবান হওয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।
অযুর ফযীলত বর্ণিত হয়েছে এবং এটি সগীরাহ গুনাহর কাফফারা স্বরূপ। অন্যদিকে কবীরাহ গুনাহ তাওবাহ ব্যতীত ক্ষমা হয় না।
এক্ষেত্রে গুনাহ মাফের শর্ত হলো কোন ভুল-ত্রুটি ব্যতীত পরিপূর্ণতার সাথে অযু করা, যেমনটি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদীসে বর্ণনা করেছেন।
এ হাদীসে বর্ণিত গুনাহ মাফ করার বিষয়টি কবীরাহ গুনাহ থেকে বিরত থাকা ও তা থেকে তাওবার সাথে শর্তযুক্ত। কেননা মহান আল্লাহ বলেছেন:
إِنْ تَجْتَنِبُوا كَبَائِرَ مَا تُنْهَوْنَ عَنْهُ نُكَفِّرْ عَنْكُمْ سَيِّئَاتِكُمْ
“তোমরা যদি সেসব কবীরা গুনাহ পরিহার কর, যা থেকে তোমাদের বারণ করা হয়েছে, তাহলে আমি তোমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিবো।” [সূরা আন-নিসা: ৩১]
التصنيفات
অযুর ফযীলত