إعدادات العرض
তবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন; তার আমল যাই হোক না কেন।”
তবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন; তার আমল যাই হোক না কেন।”
‘উবাদাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি সাক্ষ্য দিবে যে, আল্লাহ ছাড়া (সত্য) কোন মাবূদ নেই। তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই, আর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসূল এবং ঈসা আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল এবং তাঁর বাণী যা তিনি মারইয়ামের মধ্যে নিক্ষেপ করেছেন এবং তাঁর রূহ। আর জান্নাত সত্য ও জাহান্নাম সত্য। তবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন; তার আমল যাই হোক না কেন।”
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tagalog ئۇيغۇرچە Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் မြန်မာ Русский Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska cs ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá සිංහල ไทย دری Кыргызча or rw so नेपाली roالشرح
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংবাদ দিয়েছেন যে, যে ব্যক্তি তাওহীদের কালিমা (আল্লাহ ছাড়া (সত্য) কোন ইলাহ নেই। তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই, আর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসূল) এর অর্থ বুঝে সাক্ষ্য দিবে এবং তদানুযায়ী আমল করবে, সে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের আল্লাহর বান্দা ও রাসূল হওয়ার সাক্ষ্য দিবে, তাছাড়া ঈসা ‘আলাইহিস সালামের আল্লাহর বান্দা ও রাসূল হওয়ার সাক্ষ্য দিবে, আল্লাহ তাকে ‘কুন’ (হয়ে যাও) আদেশ করেছেন, ফলে তিনি হয়ে গেছেন। তিনি আল্লাহর সৃষ্টি রূহসমূহের একটি রূহ। ইয়াহুদিয়া তার প্রতি যে অপবাদ দিয়ে থাকে, তিনি তা থেকে মুক্ত এবং তিনি তার মায়ের প্রতি অনুগত। তাছাড়া সে ঈমান আনে যে, জান্নাত সত্য, জাহান্নাম সত্য, এদুয়ের অস্তিত্ব বিদ্যমান এবং এদুটি আল্লাহর নি‘আমত ও আযাবের জায়গা। সে এ বিশ্বাসের উপর মারা যায়, তবে তার স্থান হবে জান্নাতে; যদিও তার আমলে ক্রটি থাকে, তার গুনাহ থাকে।فوائد الحديث
আল্লাহ তা‘আলা ঈসা ইবন মারইয়াম ‘আলাইহিস সালামকে পিতাবিহীন ‘কুন’ (হয়ে যাও) কালিমার মাধ্যমে সৃষ্টি করেছন।
ঈসা ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের মধ্যে সাদৃশ্য হলো হলো তারা উভয়ে আল্লাহর বান্দাহ ও রাসূল। তারা আল্লাহর রাসূল, তাই তারা কখনো মিথ্যা বলেন না, তারা উভয়ে আল্লাহর বান্দাহ ও গোলাম, তাই তাদের ইবাদত করা হয় না।
তাওহীদের ফযীলত ও তা গুনাহের কাফফারা। তাওহীদবাদীদের ঠিকানা জান্নাতে; যদিও তাদের থেকে কিছু গুনাহ সংঘটিত হয়ে থাকে।