إعدادات العرض
وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، لَيُوشِكَنَّ أَنْ يَنْزِلَ فِيكُمْ ابْنُ مَرْيَمَ حَكَمًا مُقْسِطًا، فَيَكْسِرَ الصَّلِيبَ، وَيَقْتُلَ الخِنْزِيرَ، وَيَضَعَ…
وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، لَيُوشِكَنَّ أَنْ يَنْزِلَ فِيكُمْ ابْنُ مَرْيَمَ حَكَمًا مُقْسِطًا، فَيَكْسِرَ الصَّلِيبَ، وَيَقْتُلَ الخِنْزِيرَ، وَيَضَعَ الجِزْيَةَ، وَيَفِيضَ المَالُ حَتَّى لاَ يَقْبَلَهُ أَحَدٌ». “শপথ সেই সত্তার, যাঁর হাতে আমার প্রাণ। অচিরেই তোমাদের মাঝে ন্যায় বিচারকরূপে মারইয়ামের পুত্র [ঈসা (আ.)] অবতরণ করবেন। তারপর তিনি ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলবেন, শুকর হত্যা করবেন, জিযিয়া রহিত করবেন এবং ধন-সম্পদের এরূপ প্রাচুর্য হবে যে, কেউ তা গ্রহণ করবে না।”
আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: «وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، لَيُوشِكَنَّ أَنْ يَنْزِلَ فِيكُمْ ابْنُ مَرْيَمَ حَكَمًا مُقْسِطًا، فَيَكْسِرَ الصَّلِيبَ، وَيَقْتُلَ الخِنْزِيرَ، وَيَضَعَ الجِزْيَةَ، وَيَفِيضَ المَالُ حَتَّى لاَ يَقْبَلَهُ أَحَدٌ». “শপথ সেই সত্তার, যাঁর হাতে আমার প্রাণ। অচিরেই তোমাদের মাঝে ন্যায় বিচারকরূপে মারইয়ামের পুত্র [ঈসা (আ.)] অবতরণ করবেন। তারপর তিনি ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলবেন, শুকর হত্যা করবেন, জিযিয়া রহিত করবেন এবং ধন-সম্পদের এরূপ প্রাচুর্য হবে যে, কেউ তা গ্রহণ করবে না।”
الترجمة
العربية English မြန်မာ Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá اردو Bahasa Indonesia ئۇيغۇرچە සිංහල हिन्दी Hausa Kiswahili ไทย پښتو অসমীয়া دری Кыргызча or Türkçe Tiếng Việt नेपाली Malagasy Kinyarwanda తెలుగు Bosanski Lietuvių Oromoo Română മലയാളം Nederlands Soomaali Српски Kurdî Українська Deutsch ಕನ್ನಡ Wolof Moore Shqip Português ქართული Azərbaycan 中文 Magyar فارسی Македонски தமிழ்الشرح
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম শপথ করে বলেছেন যে, মারইয়ামের পুত্র ঈসা ‘আলাইহিস সালামের অবতরণের সময় ঘনিয়ে এসেছে, তিনি মানুষের মাঝে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরী‘আহ অনুযায়ী ন্যায় বিচার করবেন। তিনি ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলবেন, যার খৃস্টানরা সম্মান করে থাকে। ঈসা ‘আলাইহিস সালাম শুকর হত্যা করবেন। তাছাড়া ঈসা ‘আলাইহিস সালাম জিযিয়া বা কর রহিত করবেন এবং লোকজন সকলেই ইসলামে প্রবেশ করবে। অধিকন্তু ধন-সম্পদের এরূপ প্রাচুর্য হবে যে, কেউ তা গ্রহণ করবে না। কেননা সবারই প্রচুর ধন-সম্পদ হবে, তাদের কাছে এমন ধন-সম্পদ হবে তাতে সবাই অভাবমুক্ত থাকবে, তাছাড়া বরকত নাযিল হবে এবং ধারাবাহিকভাবে কল্যাণ আসতে থাকবে।فوائد الحديث
শেষ যমানায় ঈসা ‘আলাইহিস সালামের অবতরণ প্রমাণিত এবং তাঁর আগমন কিয়ামতের একটি বড় আলামত।
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের শরী‘আহ কারো দ্বারা রহিত হবে না।
শেষ যমানায় ধন-সম্পদে বরকত নাযিল হবে; যদিও মানুষ তার প্রতি বিমুখ হবে।
দ্বীন ইসলাম কিয়ামত পর্যন্ত অবশিষ্ট থাকার সুংসাদ এ হাদীসে রয়েছে; যেহেতু ঈসা ‘আলাইহিস সালাম শেষ যমানায় এ শরী‘আহ অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করবেন।