إعدادات العرض
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ বলে দু‘আ করতেন, হে আল্লাহ আমি কবরের আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব…
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ বলে দু‘আ করতেন, হে আল্লাহ আমি কবরের আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মৃত্যুর ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জালের ফিতনা থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ বলে দু‘আ করতেন, “হে আল্লাহ আমি কবরের আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মৃত্যুর ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জালের ফিতনা থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।” মুসলিমের বর্ণনায় এসেছে, “তোমাদের কেউ যখন তাশাহহুদ পড়বে সে যেন চারটি জিনিস থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে। সে যেন বলে, হে আল্লাহ আমি তোমার কাছে জাহান্নামের আযাব থেকে আশ্রয় চাচ্ছি।” অতপর তিনি অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেন।
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî Kiswahili සිංහල Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Tiếng Việt ไทย پښتو অসমীয়া دری Кыргызча or नेपाली Malagasy Kinyarwanda Română తెలుగు Lietuvių Oromoo മലയാളം Nederlands Soomaali Српски Українська Deutsch ಕನ್ನಡ Wolof Mooreالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর কাছে চারটি জিনিস থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। তিনি আমাদেরকে সালাতে তাশাহহুদের সময় উক্ত চারটি জিনিস থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করতে নির্দেশ দিয়েছেন। চারটি জিনিস হলো, কবরের আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, দুনিয়ার লোভ-লালসা ও সন্দেহযুক্ত জিনিস থেকে ও মৃত্যুর ফিতনা থেকে। মৃত্যুর ফিতনা থেকে আশ্রয় চাওয়ার কারণ হলো এটি অত্যন্ত ভয়ংকর। কবরের ফিতনা বলতে যেসব কাজ কবরের আযাবের কারণ সেগুলো থেকে আশ্রয় চাওয়া। আর জীবনের ফিতনা বলতে দাজ্জালদের ফিতনা যারা মানুষের কাছে মিথ্যার মুখোশ পরে সত্যরূপে প্রকাশ পাওয়ার চেষ্টা করবে। আর সবচেয়ে বড় ফিতনা হল, শেষ যমানায় যার বের হওয়ার ব্যাপারে একাধিক সহীহ হাদীস প্রমাণিত হয়েছে, সেটি হচ্ছে মাসীহে দাজ্জাল। এ কারণেই তাকে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।التصنيفات
সালাতের যিকিরসমূহ