إعدادات العرض
আমি অংশীদারদের চেয়ে অংশীদারিত্ব [শির্ক] থেকে অধিক অমুখাপেক্ষী। কেউ যদি এমন কাজ করে, যাতে সে আমার সঙ্গে অন্য কাউকে…
আমি অংশীদারদের চেয়ে অংশীদারিত্ব [শির্ক] থেকে অধিক অমুখাপেক্ষী। কেউ যদি এমন কাজ করে, যাতে সে আমার সঙ্গে অন্য কাউকে অংশীদার স্থাপন করে, তাহলে আমি তাকে তার অংশীদারিত্ব [শির্ক] সহ বর্জন করে থাকি
আবূ হুরাইরা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা‘আলা বলেন, আমি অংশীদারদের চেয়ে অংশীদারিত্ব [শির্ক] থেকে অধিক অমুখাপেক্ষী। কেউ যদি এমন কাজ করে, যাতে সে আমার সঙ্গে অন্য কাউকে অংশীদার স্থাপন করে, তাহলে আমি তাকে তার অংশীদারিত্ব [শির্ক] সহ বর্জন করে থাকি।’’ [1]
[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी ئۇيغۇرچە Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili မြန်မာ Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands සිංහල தமிழ் ไทย دری Akan Azərbaycan Български Fulfulde Magyar Italiano ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių Malagasy नेपाली or Română Kinyarwanda тоҷикӣ O‘zbek Moore Wolof Oromoo bm Українська rn km Српски ka mkالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ হাদীসে বর্ণনা করেছেন যে, আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা‘আলা বলেছেন: তিনি অংশীদারদের চেয়ে অংশীদারিত্ব [শির্ক] থেকে অধিক অমুখাপেক্ষী। তিনি সবকিছু থেকেই অমুখাপেক্ষী। মানুষ যখন কোন আনুগত্যের(নেকীর) কাজ করে এবং তাতে যদি সে আল্লাহ ও আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো উদ্দেশ্য করে, তাহলে আল্লাহ তা বর্জন করেন, তিনি তার এ আমল কবুল করেন না এবং তিনি তা আমলকারীর দিকে ফিরিয়ে দেন। সুতরাং একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে আমল করা ফরয; কেননা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা একমাত্র তাঁর সম্মানিত চেহারার উদ্দেশ্যে কৃত আমলসমূহ কবুল করেন।فوائد الحديث
শিরকের সকল প্রকারের থেকে সতর্ক করা হয়েছে এবং এটি আমল কবুল না হওয়ার কারণ।
আল্লাহর অমুখাপেক্ষিতা ও তাঁর বড়ত্ব অনুভব করা, যা আমলের ক্ষেত্রে ইখলাস আনায়ন করতে সাহায্য করে।