إعدادات العرض
হে আবুল মুনযির! তুমি কি জান, তোমার সাথে থাকা আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ? তখন আমি বললাম:…
হে আবুল মুনযির! তুমি কি জান, তোমার সাথে থাকা আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ? তখন আমি বললাম: اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ [আল-বাকারা:২৫৫]। এ কথা শুনে তিনি আমার বুকের উপর হাত মেরে বললেন: হে আবুল মুনযির! তোমার ইলমকে স্বাগত।”
উবাই ইবনু কা‘ব রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “হে আবুল মুনযির! তুমি কি জান, তোমার সাথে থাকা আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ? আবুল মুনযির বলেন: জবাবে আমি বললাম: এ বিষয়ে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূলই সর্বাধিক অবগত। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আবার বললেন: “হে আবুল মুনযির! তুমি কি জান, তোমার সাথে থাকা আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ? তখন আমি বললাম: اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ [আল-বাকারা:২৫৫]। এ কথা শুনে তিনি আমার বুকের উপর হাত মেরে বললেন: হে আবুল মুনযির! তোমার ইলমকে স্বাগত।”
الترجمة
العربية English မြန်မာ Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands اردو Español Bahasa Indonesia ئۇيغۇرچە Türkçe Bosanski සිංහල हिन्दी Tiếng Việt Hausa മലയാളം తెలుగు Kiswahili ไทย پښتو অসমীয়া Shqip دری Ελληνικά Български Fulfulde Italiano ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių Malagasy Română Kinyarwanda Српски тоҷикӣ O‘zbek नेपाली Kurdî Wolof Moore Soomaali Français Oromoo Tagalog Українська Azərbaycan தமிழ் bm Deutsch ქართული Português mk Magyar ln Русскийالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উবাই ইবনু কা‘বকে আল্লাহর কিতাব তথা কুরআনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে, তিনি প্রশ্নের উত্তর দিতে ইতস্তত বোধ করেন। তারপরে তিনি বললেন: সেটি হচ্ছে: আয়াতুল কুরসী: {الله لا إله إلا هو الحي القيوم}। তখন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে সমর্থন জানালেন এবং তার বুকে মৃদু আঘাত করলেন, যা তার হিকমত ও ইলমের পূর্ণতার প্রতি ইশারা করে। এবং তার জন্য এ মর্মে দু‘আ করলেন যেন তার এই ইলম দ্বারা সে সৌভাগ্যবান হয় আর তার জন্য এটি সহজ হয়ে যায়।فوائد الحديث
এখানে উবাই ইবনু কা‘ব রদিয়াল্লাহু ‘আনহুর বড় মর্যাদার কথা বর্ণিত হয়েছে।
আয়াতুল কুরসী হচ্ছে- কুরআনের সবচেয়ে মহৎ ফযীলতপূর্ণ আয়াত, সুতরাং এটি মুখস্ত করা, এর অর্থ নিয়ে গবেষণা করা এবং এর উপরে আমল করা একান্ত কর্তব্য।