إعدادات العرض
1- তোমরা তোমাদের ঘরসমূহকে কবর বানাবে না। নিশ্চয় যে ঘরে সূরা বাকারাহ তিলাওয়াত করা হয় সে ঘর থেকে শয়তান পলায়ন করে।
2- “যে ব্যক্তি সূরা বাকারার শেষ থেকে দুটি আয়াত তিলাওয়াত করল, সে দুটি আয়াত তার জন্য যথেষ্ট হল।”
3- “মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে সালাতকে অর্ধেক করে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়
4- আমি কি তোমাকে কুরআনের সর্বশ্রেষ্ঠ সূরা শিক্ষা দিব না?
5- তুমি কি দেখনি যে, আজ রাতে আমার ওপর যে কয়েকটি আয়াত নাযিল হয়েছে তার ন্যায় মর্যাদাময় আর কোনো আয়াতই দেখা যায়নি? তা হলো সূরা ফালাক এবং সূরা নাস।
6- হে আবুল মুনযির! তুমি কি জান, তোমার সাথে থাকা আল্লাহর কিতাবের কোন আয়াতটি সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ? তখন আমি বললাম: اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ [আল-বাকারা:২৫৫]। এ কথা শুনে তিনি আমার বুকের উপর হাত মেরে বললেন: হে আবুল মুনযির! তোমার ইলমকে স্বাগত।”
7- নবী সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রতিদিন রাতে যখন বিছানায় যেতেন, তখন তিনি তার দু হাতের তালু একত্রিত করে সূরা ইখ্লাস {قُلْ هُوَ اللهُ أَحَدٌ}, সূরা ফালাক {قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ} ও সূরা নাস {قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ}
8- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন লোককে সৈন্যদলের আমীর বানিয়ে পাঠান। সে সাথীদের নিয়ে পড়ত, তবে সূরা ইখলাস দ্বারা কিরাত শেষ করতেন।
9- একদা একটি লোক সূরা কাহাফ পাঠ করছিল। তার পাশেই দুটো রশি দিয়ে একটি ঘোড়া বাঁধা ছিল।