إعدادات العرض
আপনি যা বলেন এবং যেদিকে আহবান করেন, তা অতি উত্তম। আমাদের যদি অবগত করতেন, আমরা যা করেছি, তার কাফ্ফারা কী
আপনি যা বলেন এবং যেদিকে আহবান করেন, তা অতি উত্তম। আমাদের যদি অবগত করতেন, আমরা যা করেছি, তার কাফ্ফারা কী
ইবনু ’আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা হতে বর্ণিত, কিছু মুশরিক লাক বহু হত্যা করে এবং বেশি বেশি ব্যভিচার করে। তারপর তারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে বলল, আপনি যা বলেন এবং যেদিকে আহবান করেন, তা অতি উত্তম। আমাদের যদি অবগত করতেন, আমরা যা করেছি, তার কাফ্ফারা কী? এ প্রেক্ষাপটে অবতীর্ণ হয়: (অর্থ) “এবং যারা আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন মাবূদ কে ডাকে না, আল্লাহ্ যাকে হত্যা করা নিষেধ করেছেন, তাকে না-হক হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না”। [ফুরকান:৬৮] আরো অবতীর্ণ হয়ঃ ’’হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অন্যায় করে ফেলেছ, আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না।’’ [যুমার:৫৩]
الترجمة
العربية English မြန်မာ Svenska Čeština ગુજરાતી Yorùbá Nederlands اردو Bahasa Indonesia ئۇيغۇرچە Türkçe සිංහල हिन्दी Tiếng Việt Hausa తెలుగు Kiswahili پښتو অসমীয়া دری Кыргызча Lietuvių Kinyarwanda नेपाली മലയാളം Bosanski ಕನ್ನಡ Kurdî Română Shqip Soomaali Српски Wolof Moore Українська Tagalog தமிழ் Azərbaycan فارسی ქართული 中文 Magyar Português Deutsch Македонски Русский bm አማርኛ Malagasy Oromoo ភាសាខ្មែរالشرح
মুশরিকদের কিছু লোক নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আসল, তারা ইতোপূর্বে বহু হত্যা এবং অনেক ব্যভিচার করেছে। তারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল: ইসলাম ও তার শিক্ষার দিকে আপনার আহ্বান খুবই ভালো, কিন্তু আমাদের অবস্থা কী এবং আমরা যে শিরক ও কবিরাহ গুনাহে লিপ্ত হয়েছি; তার কোনো কাফফারা আছে কী? তখন আয়াত দু’টি নাযিল হলো, যেখানে আল্লাহ তাদের অধিক গুনাহ ও মহা পাপে পতিত হওয়া সত্তেও তাদের তাওবা কবুল করেছেন, যদি এরূপ না হতো, তাহলে তারা তাদের কুফরীতে ও সীমালঙ্ঘনে অব্যাহত থাকত এবং কখনো এই দীনে প্রবেশ করত না।فوائد الحديث
ইসলামের ফযীলত ও তার মহত্ব প্রমাণিত হয় এবং তা পূর্বের সকল পাপ মোচন করে দেয়।
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর প্রশস্ত রহমত, ক্ষমা ও দয়া সাব্যস্ত হয়।
এখানে শিরক হারাম, অন্যায়ভাবে হত্যা করা হারাম, যেনা হারাম এবং যে এসব পাপে লিপ্ত হবে তার প্রতি কঠোর হুশিয়ারীর বর্ণনা রয়েছে।
ইখলাস ও নেক আমল সম্বলিত সত্যিকার তাওবা কুফরসহ সকল কবিরাহ গুনাহ মোচন করে দেয়।
আল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতা‘আলার রহমত থেকে নিরাশ ও হতাশ হওয়া হারাম।