إعدادات العرض
“তোমরা কুরআন মুখস্থ রাখার ব্যাপারে অধিক যত্নবান হও । যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ আমি সে মহান সত্তার শপথ করে বলছি,…
“তোমরা কুরআন মুখস্থ রাখার ব্যাপারে অধিক যত্নবান হও । যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ আমি সে মহান সত্তার শপথ করে বলছি, কুরআনের মুখস্থ সূরাহ বা আয়াতসমূহ মানুষের মন থেকে বাঁধা উটের চেয়েও অধিক পলায়নপর।”
আবূ মূসা আল-‘আশ‘আরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমরা কুরআন মুখস্থ রাখার ব্যাপারে অধিক যত্নবান হও । যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ আমি সে মহান সত্তার শপথ করে বলছি, কুরআনের মুখস্থ সূরাহ বা আয়াতসমূহ মানুষের মন থেকে বাঁধা উটের চেয়েও অধিক পলায়নপর।”
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी ئۇيغۇرچە Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili မြန်မာ ไทย Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska cs ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands සිංහල தமிழ் دری hu it kn Кыргызча Lietuvių mg ro rw Soomaali नेपालीالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআন হিফযের ব্যাপারে এবং সর্বদা কুরআন তিলাওয়াতের প্রতি যত্নবান হতে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে কুরআন একবার হিফজ করার পরে তা ভুলে না যায়। তিনি এ ব্যাপারে শপথ করে বলেন যে, কুরআনের মুখস্থ সূরাহ বা আয়াতসমূহ মানুষের অন্তর থেকে রশি দিয়ে পা বাঁধা উটের চেয়েও অধিক পরিমাণে পলায়ন করে ও ভুলে যায়। মানুষ যদি কুরআনের মুখস্ত সূরা বা আয়াতের ব্যাপারে যত্নবান হয়, নিয়মিত তিলাওয়াত করে তবে তা তার অন্তরে মুখস্ত থাকে; নতুবা তা ভুলে যায় ও তার অন্তর থেকে হারিয়ে যায়।فوائد الحديث
কুরআনের হাফিয যদি বারবার কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে যত্নশীল হয়, তবে তা তার অন্তরে সংরক্ষিত থাকে; নতুবা তার অন্তর থেকে তা চলে যায় এবং সে তা ভুলে যায়।
কুরআন তিলাওয়াতের প্রতি যত্নশীল হওয়ার অন্যতম ফায়েদা হলো: তিলাওয়াতের প্রতিদান ও সাওয়াব লাভ করা, কিয়ামতের দিনে তার মর্যাদা উঁচু হওয়া।