إعدادات العرض
কোন দো‘আ সর্বাধিক শোনা (কবুল করা) হয়?’ তিনি বললেন, “রাত্রির শেষভাগের মাঝে এবং ফরয সালাতসমূহের শেষাংশে।
কোন দো‘আ সর্বাধিক শোনা (কবুল করা) হয়?’ তিনি বললেন, “রাত্রির শেষভাগের মাঝে এবং ফরয সালাতসমূহের শেষাংশে।
আবূ উমামাহ রাদয়িাল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ হিসেবে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘কোন দো‘আ সর্বাধিক শোনা (কবুল করা) হয়?’ তিনি বললেন, “রাত্রির শেষভাগের মাঝে এবং ফরয সালাতসমূহের শেষাংশে।”
[হাসান] [এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Bahasa Indonesia Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Français Tiếng Việt සිංහල Hausa Kurdî Kiswahili Português தமிழ் Русский አማርኛ অসমীয়া ગુજરાતી Nederlands پښتو नेपाली ไทย മലയാളം Svenska Кыргызча Română Malagasy ಕನ್ನಡ Српскиالشرح
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো যে, কোন দো‘আ কবুল হওয়ার বেশি নিকটবর্তী? তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়ে দেন যে, শেষ রাতের দো‘আ এবং সালাতের শেষাংশের দো‘আ। এখানে সালাতের শেষাংশ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, সালামের পূর্বে। বিষয়টি যদিও বাহ্যিক অর্থের পরিপন্থী মনে হয়, কিন্তু আল্লাহ তা‘আলা সালাত শেষ করার পর যিকির নির্ধারণ করে দিয়েছেন আর রাসূলুল্লাহু সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাম ফিরানো ও তাশাহহুদের মাঝে দো‘আ করতেন। বস্তুত ফরয সালাতের পর, অনুরূপভাবে নফল সালাতের পরও নিয়মিত দো‘আ করা সুন্নাত নয় বরং বিদ‘আত। নিয়মিত দো‘আ করা, ফরয সালাতের পরে বর্ণিত যিকিরসমূহের আগে হোক বা পরে হোক, সেটা সুন্নাতে রাতিবা (ফরয সালাতের সাথে নিয়মতান্ত্রিক পঠিত সুন্নাাত সালাত) এর সাথে সম্পৃক্ত করে দেয়। তবে মাঝে মধ্যে দো‘আ করাতে কোনো দোষ নেই। যদিও ত্যাগ করাই উত্তম। কারণ, আল্লাহ তা‘আলা সালাতের পর যিকির ছাড়া আর কিছু বিধিবদ্ধ করেন নি। আল্লাহ বলেন, “অতঃপর যখন তোমরা সালাত সম্পন্ন কর তখন তোমরা আল্লাহর যিকির কর।” অনুরূপভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও সালাতের পর দো‘আ করার কোনো নির্দেশনা দেন নি, বরং তিনি তাশাহুদের পর ও সালামের পূর্বে দো‘আ করার নির্দেশনা দিয়েছেন। এই ব্যাখ্যাটি যেমনিভাবে ভাষ্যে বর্ণিত অমনিভাবে সেটি যৌক্তিকও বটে। কারণ, একজন মুসল্লী সালাত শেষ করার পূর্বে যখন তার রবের সাথে কথোপকথন চালিয়ে যাবে তখনই সে দো‘আ করবে এটাই স্বাভাবিক।