إعدادات العرض
“কুরআনের ধারককে বলা হবে: তুমি পাঠ কর এবং উপরে উঠতে থাক। তারতীল সহকারে সুন্দর করে পাঠ করবে যেভাবে তুমি দুনিয়াতে…
“কুরআনের ধারককে বলা হবে: তুমি পাঠ কর এবং উপরে উঠতে থাক। তারতীল সহকারে সুন্দর করে পাঠ করবে যেভাবে তুমি দুনিয়াতে তারতীল সহকারে সুন্দর করে পাঠ করতে। নিশ্চয় তোমার সর্বশেষ পাঠকৃত আয়াতের স্থানেই তোমার আবাসস্থল।”
আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আমর ইবনুল ‘আস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “কুরআনের ধারককে বলা হবে: তুমি পাঠ কর এবং উপরে উঠতে থাক। তারতীল সহকারে সুন্দর করে পাঠ করবে যেভাবে তুমি দুনিয়াতে তারতীল সহকারে সুন্দর করে পাঠ করতে। নিশ্চয় তোমার সর্বশেষ পাঠকৃত আয়াতের স্থানেই তোমার আবাসস্থল।”
[হাসান]
الترجمة
العربية English မြန်မာ Svenska Čeština ગુજરાતી Yorùbá Nederlands اردو Español Bahasa Indonesia ئۇيغۇرچە Türkçe Bosanski සිංහල हिन्दी Tiếng Việt Hausa മലയാളം తెలుగు Kiswahili پښتو অসমীয়া Shqip دری Ελληνικά Български Fulfulde ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių Română Kinyarwanda Српски тоҷикӣ O‘zbek नेपाली Kurdî Wolof Moore Soomaali Français Oromoo Tagalog Українська Azərbaycan தமிழ் Deutsch bm ქართული Português Македонски Magyar Русский 中文 فارسی km አማርኛ Malagasyالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংবাদ দিয়েছেন, কুরআনের মধ্যে যা আছে সেগুলোর উপরে আমলকারী ক্বারী বা পাঠকারী, যিনি কুরআনকে তেলাওয়াত করা ও হিফয করার সাথে লেগে থাকে,তাকে জান্নাতে প্রবেশের পরে বলা হবে: তুমি কুরআন পাঠ কর। আর এর মাধ্যমে তুমি জান্নাতে তোমার উচ্চ মর্যাদাসমূহে আসীন হতে থাক। তুমি দুনিয়াতে তারতীল সহকারে ধীরে সুস্থে ও প্রশান্তচিত্তে যেভাবে তেলাওয়াত করতে, ঠিক সেভাবেই এখানেও তারতীল সহকারে তেলাওয়াত করতে থাক। তোমার পঠিত শেষ আয়াতেই তোমার মর্যাদাগত আবাসন নির্ধারিত হবে।فوائد الحديث
সংখ্যা ও প্রকৃতির দিক থেকে আমলের প্রতিদান আমল অনুযায়ীই দেওয়া হবে।
হাদীসটিতে কুরআন তেলাওয়াত, তাকে নিপুণভাবে আয়ত্ত করা, হিফয করা, গভীরভাবে কুরআন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা এবং তার উপরে আমল করার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
জান্নাতের মধ্যে রয়েছে অনেকগুলো স্তর ও মর্যাদাগত অবস্থান। সেখানে কুরআনের ধারকেরা সর্বোচ্চ অবস্থান অর্জন করবে।