إعدادات العرض
তোমাদের মধ্যে কেউ যখন উযূ করে তখন সে যেন তার নাকে পানি দিয়ে ঝাড়ে। আর যে শৌচকার্য করে সে যেন বিজোড় সংখ্যায় ঢিলা…
তোমাদের মধ্যে কেউ যখন উযূ করে তখন সে যেন তার নাকে পানি দিয়ে ঝাড়ে। আর যে শৌচকার্য করে সে যেন বিজোড় সংখ্যায় ঢিলা ব্যবহার করে। আর তোমাদের কেউ যখন ঘুম থেকে জাগে তখন সে যেন উযূর পানিতে হাত ঢুকানোর পূর্বে তা ধুয়ে নেয়; কারণ তোমাদের কেউ জানে না যে, ঘুমন্ত অবস্থায় তার হাত কোথায় থাকে।
আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে মারফু হিসেবে বর্ণিত: তোমাদের মধ্যে কেউ যখন উযূ করে তখন সে যেন তার নাকে পানি দিয়ে ঝাড়ে। আর যে শৌচকার্য করে সে যেন বিজোড় সংখ্যায় ঢিলা ব্যবহার করে। আর তোমাদের কেউ যখন ঘুম থেকে জাগে তখন সে যেন ওযূর পানিতে হাত ঢুকানোর পূর্বে তা ধুয়ে নেয়; কারণ তোমাদের কেউ জানে না যে, ঘুমন্ত অবস্থায় তার হাত কোথায় থাকে। অপর বর্ণনায় এসেছে: “সে যেন পানি দিয়ে নাক পরিষ্কার করে”। অপর শব্দে এসেছে: “যে ওযু করে সে যেন নাক পরিষ্কার করে”।
[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tiếng Việt සිංහල ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî Kiswahili Svenska cs ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá ไทย پښتو অসমীয়া دری Кыргызча or Soomaali नेपाली mg ro rw తెలుగుالشرح
হাদীসটি তিনটি অংশে বিভক্ত। প্রতিটি অংশের রয়েছে বিশেষ বিধান। এক: এতে বলা হয়, ওযূকারী যখন ওযূ করা আরম্ভ করবে তখন সে তার নাকের মধ্যে পানি প্রবেশ করাবে অতঃপর পানি বের করবে। এটি হলো হাদীসে উল্লিখিত ইন্তেনশাক ও ইস্তেনসার। কারণ, নাক চেহারারই অর্ন্তভুক্ত যাকে ধোয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এর প্রচলনের বিষয়ে বিশুদ্ধ হাদীস অনেক। কারন, শর‘ঈ বিধান অনুযায়ী এটি সেই পরিচ্ছন্নতা যা শরী‘আতের কাম্য। দুই: তারপর উল্লেখ করেন, যে ব্যক্তি তার থেকে নির্গত নাপাকী পাথর দ্বারা পরিষ্কার করে সে যেন বেজোড় পাথর দিয়ে করে। আর তার কম সংখ্যা হলো তিনটি সবোর্চ্চ হলো যার দ্বারা বের হওয়া নাপাকী দূর হয় এবং জায়গা পরিস্কার হয় যদিও তা বেজোড় হয়। অন্যথায় একটি বৃদ্ধি করবে এবং জোড়কে বেজোড় বানাবে। তিন: যে ব্যক্তি ঘুম থেকে উঠে সে তার হাতকে তিনবার না ধোয়া পর্যন্ত পাত্রে প্রবেশ করাবে না বা ভিজা হাত দিয়ে তা ধরবে না। কারণ, রাতের ঘুম সাধারণত দীর্ঘ হয়। তার হাত তার সারা শরীরে চলাচল করে। হতে পারে অজান্তে তা অনেক সময় নাপাকীর স্থানে যেতে পারে। তাই শরী‘আত সিদ্ধ পবিত্রতার জন্য তা ধোয়ার বিধান রাখা হয়েছে।