إعدادات العرض
1- তোমরা পেশার থেকে সতর্ক থাকো। কারণ, কবরের অধিকাংশ শাস্তি তা হতে।
2- তোমাদের মধ্যে কেউ যখন উযূ করে তখন সে যেন তার নাকে পানি দিয়ে ঝাড়ে। আর যে শৌচকার্য করে সে যেন বিজোড় সংখ্যায় ঢিলা ব্যবহার করে। আর তোমাদের কেউ যখন ঘুম থেকে জাগে তখন সে যেন উযূর পানিতে হাত ঢুকানোর পূর্বে তা ধুয়ে নেয়; কারণ তোমাদের কেউ জানে না যে, ঘুমন্ত অবস্থায় তার হাত কোথায় থাকে।
3- যখন তোমরা পায়খানা করতে যাও, তখন ক্বিবলার দিকে মুখ করবে না কিংবা পিঠও দিবে না, বরং তোমরা পূর্ব দিকে অথবা পশ্চিম দিকে ফিরে বসবে।
4- যখন তোমাদের কেউ পেশাব করবে তখন সে যেন তার পুরুষাঙ্গ ডান হাত দিয়ে না ধরে, ডান হাত দ্বারা ইস্তিঞ্জা না করে। আর (পান করার সময়) পানির পাত্রে যেন নিঃশ্বাস না ফেলে।
5- হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট অপবিত্র নর জিন্ন ও নারী জিন্ন থেকে আশ্রয় চাই।
6- দুই অভিশাপকারী থেকে তোমরা সতর্ক থাকো। তারা বলল, হে আল্লাহর রাসূল দুই অভিশাপকারী কি? বলল, যে মানুষের চলাচলের রাস্তায় অথবা তাদের ছায়ায় পেশাব-পায়খানা করে।
7- আমি একদিন হাফসাহর ঘরের ছাদে উঠলাম। তখন দেখলাম, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিবলার দিকে পিঠ দিয়ে শাম-এর দিকে মুখ করে তাঁর প্রয়োজন পুরণ করছেন।
8- আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পায়খানায় যেতেন তখন আমি ও আমার একটি ছেলে পানির পাত্র এবং ‘আনাযা’ (এমন লাঠি যার মাথায় লোহা লাগানো থাকে) নিয়ে যেতাম। তিনি পানি দ্বারা শৌচকার্য করতেন।
9- নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম গোবর ও হাড্ডি দ্বারা ইসতিঞ্জা করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেছেন, “এ দু’টি জিনিস পবিত্র করে না।
10- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন পায়খানা থেকে বের হন, তিনি বলেন, হে আল্লাহ আমি তোমার ক্ষমা চাই।
11- তিনি আমাদের পেশাব ও পায়খানা করার সময় কিবলামুখী হতে বা ডান হাত দিয়ে ইস্তেন্জা করতে, বা তিন পাথরের কম দিয়ে পবিত্রতা অর্জন করতে অথবা হাঁড় বা গোবর দিয়ে ইস্তেন্জা করতে নিষেধ করেছেন।