إعدادات العرض
যখন তোমরা পায়খানা করতে যাও, তখন ক্বিবলার দিকে মুখ করবে না কিংবা পিঠও দিবে না, বরং তোমরা পূর্ব দিকে অথবা পশ্চিম দিকে…
যখন তোমরা পায়খানা করতে যাও, তখন ক্বিবলার দিকে মুখ করবে না কিংবা পিঠও দিবে না, বরং তোমরা পূর্ব দিকে অথবা পশ্চিম দিকে ফিরে বসবে।
আবূ আইয়ূব আনসারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত, “যখন তোমরা পায়খানা করতে যাও, তখন ক্বিবলার দিকে মুখ করবে না কিংবা পিঠও দিবে না, বরং তোমরা পূর্ব দিকে অথবা পশ্চিম দিকে ফিরে বসবে। আবূ আইয়ূব আনসারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, “আমরা যখন সিরিয়ায় এলাম তখন পায়খানাগুলো ক্বিবলামুখী বানানো পেলাম। আমরা কিছুটা ঘুরে বসতাম এবং আল্লাহ তা‘আলার নিকট তাওবাহ ইসতিগফার করতাম।”
[সহীহ] [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी සිංහල ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî Kiswahili دری অসমীয়া ไทย Tiếng Việt አማርኛ az Svenskaالشرح
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পায়খান ও পেশাবের নিয়ম সম্পর্কে দিক নির্দেশনা দেন যে, তারা যেন পায়খান ও পেশাবের সময় কিবলার দিকে মুখ না করে। আর ক্বিবলা হলো কা‘বা ঘর। অনুরূপভাবে ক্বিবলার দিকে পিঠও না দেয়। কারণ, তা সালাতের ক্বিবলা এবং সম্মানিত ও পবিত্র স্থান। তাদের ওপর কর্তব্য হলো তারা পশ্চিম ও পূর্ব দিকে ফিরে বসে, যদি সেদিকে ক্বিবলা না হয়ে থাকে। যেমন, মদীনাবাসীর ক্বিবলা। রাসূলের সাহাবীগণ তার হক নির্দেশ বাস্তবায়নে যেহেতু অতিদ্রুতগামী ছিলেন, আবূ আইউব আনসারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, তারা যখন জয় লাভ করার পর সিরিয়ায় আগমন করলেন, তারা দেখতে পেলেন এখানে নির্মিত পায়খানাগুলো ক্বিবলার দিক মুখ করে বানানো। তখন তারা ক্বিবলা থেকে ফিরে যেতেন এবং সতর্কতা ও পরহেযগারীর কারণে তারা ক্ষমা চাইতেন।