إعدادات العرض
আমি ও নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাপাক অবস্থায় একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করতাম এবং তিনি আমাকে…
আমি ও নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাপাক অবস্থায় একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করতাম এবং তিনি আমাকে নির্দেশ দিলে আমি নিম্নাংশে ইযার পরে নিতাম। আর আমার মাসিক স্রাব অবস্থায় তিনি আমার শরীরের সাথে শরীর লাগিয়ে শয়ন করতেন।
উম্মুল মু’মিনীন ‘আয়িশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি ও নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাপাক অবস্থায় একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করতাম এবং তিনি আমাকে নির্দেশ দিলে আমি নিম্নাংশে ইযার পরে নিতাম। আর আমার মাসিক স্রাব অবস্থায় তিনি আমার শরীরের সাথে শরীর লাগিয়ে শয়ন করতেন। তাছাড়া তিনি ই‘তিকাফ অবস্থায় মাথা বের করে দিতেন, আর আমি হায়েয অবস্থায় মাথা ধুয়ে দিতাম।
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Türkçe اردو 中文 हिन्दी ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî Kiswahili සිංහල Svenska ગુજરાતી Yorùbá Tiếng Việt پښتو অসমীয়া دری Кыргызча or नेपाली Čeština Română Nederlands Soomaali తెలుగు മലയാളം Lietuvių Српски Kinyarwanda Shqip ಕನ್ನಡ Wolof Українська Moore ქართული Magyar தமிழ் Македонски Azərbaycan Malagasy Italiano Oromoo Deutschالشرح
উম্মুল মু’মিনীন ‘আয়িশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা এ হাদীসে তার ও নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের মধ্যকার একান্ত কিছু অবস্থা সম্পর্কে সংবাদ দিয়েছেন। তন্মধ্যে কয়েকটি হলো: তিনি ও নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাপাক অবস্থায় একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে একত্রে গোসল করতেন। তার হায়েয অবস্থায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন তার কাছে যেতেন, তখন তিনি তাকে তার নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত ইযার- কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে নির্দেশ দিতেন। অতপর তিনি তার সাথে সহবাস ছাড়া শরীরের জড়াজড়ি করতেন। তাছাড়া নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মসজিদে ই‘তিকাফ করতেন, তখন তাঁর মাথা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহার দিকে বের করে দিতেন। আর তিনি ঘর থেকে হায়েয অবস্থায় তাঁর মাথা ধুয়ে দিতেন।فوائد الحديث
স্বামী ও স্ত্রীর একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করা জায়েয।
হায়েয অবস্থায় যৌনাঙ্গ ব্যতীত শরীরের সাথে জড়াজড়ি করা জায়েয। হায়েযগ্রস্ত নারীর শরীর পবিত্র।
হায়েয অবস্থায় শরীরের সাথে জড়াজড়ি করার সময় স্ত্রীর ইযার পরিধান করা মুস্তাহাব।
হায়েয অবস্থায় যেন হারামে পতিত না হয়, সে জন্যে লজ্জাস্থানে প্রতিরোধক গ্রহণ করা উচিত ।
হায়েযগ্রস্ত নারীর মসজিদে অবস্থান করা নিষেধ।
হায়েযগ্রস্ত নারীর জন্যে ভেজা অথবা শুকনো জিনিস স্পর্শ করা জায়েয। যেমন কারো চুল ধুয়ে দেওয়া, মাথা আঁচড়িয়ে দেওয়া।
স্ত্রীদের সাথে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্দর আচরণ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে।