إعدادات العرض
“বিচারের ক্ষেত্রে ঘুষখোর ও ঘুষ প্রদানকারীকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন”।
“বিচারের ক্ষেত্রে ঘুষখোর ও ঘুষ প্রদানকারীকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন”।
আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, “বিচারের ক্ষেত্রে ঘুষখোর ও ঘুষ প্রদানকারীকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন”।
[সহীহ]
الترجمة
العربية Bosanski English فارسی Français Русский हिन्दी Bahasa Indonesia 中文 ئۇيغۇرچە اردو Español Kurdî Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் සිංහල မြန်မာ ไทย 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands Türkçe Hausa دری Кыргызча Lietuvių Kinyarwanda नेपाली Italiano or ಕನ್ನಡ Oromoo Română Soomaali Српски Wolof Українська Tagalog Moore Malagasy Azərbaycan ქართული Magyarالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘুষদাতা, ঘুষ গ্রহীতা ও ঘুষ খোরদের জন্যে আল্লাহ তা‘আলার রহমত থেকে বিতাড়িত ও বঞ্চিত হওয়ার বদ-দোয়া করেছেন। বিচারকগণ যে বিচার কার্যের গুরুভার গ্রহণ করেন তাতে অন্যায় করার জন্যে যা গ্রহণ করেন তাই ঘুষের অন্তর্ভুক্ত, যেন ঘুষদাতা অবৈধ পথে তার উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারেন।فوائد الحديث
ঘুষ দেয়া, নেয়া, মধ্যস্থতা করা এবং তার ওপর সাহায্য করা হারাম। কারণ, তাতে রয়েছে বাতিলের ওপর সাহায্য করা।
ঘুষ আদান-প্রদান করা কবীরা গুনাহ, কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘুষদাতা ও গ্রহীতাকে লানত করেছেন।
বিচার-ফয়সালার ক্ষেত্রে ঘুষ গ্রহণ করা সবচেয়ে বড় অপরাধ ও কঠিন গুনাহ, কারণ তাতে রয়েছে জুলম এবং আল্লাহ যা নাযিল করেননি তার দ্বারা ফয়সালা করার পাপ।
التصنيفات
বিচারকের আদব