إعدادات العرض
এদের ’আযাব দেয়া হচ্ছে; তবে কোন গুরুতর অপরাধের জন্য তাদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে না। তাদের একজন পেশাব হতে সতর্ক থাকত না।…
এদের ’আযাব দেয়া হচ্ছে; তবে কোন গুরুতর অপরাধের জন্য তাদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে না। তাদের একজন পেশাব হতে সতর্ক থাকত না। আর অপরজন চোগলখোরী(একের কথা অন্যজন কে লাগান) করে বেড়াত।”
ইবনু ’আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: ”নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার দু’টি কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। এ সময় তিনি বললেন: “এদের ’আযাব দেয়া হচ্ছে; তবে কোন গুরুতর অপরাধের জন্য তাদের শাস্তি দেয়া হচ্ছে না। তাদের একজন পেশাব হতে সতর্ক থাকত না। আর অপরজন চোগলখোরী(একের কথা অন্যজন কে লাগান) করে বেড়াত।” তারপর তিনি একখানি কাঁচা খেজুরের ডাল নিয়ে ভেঙ্গে দু’ভাগ করলেন এবং প্রত্যেক কবরের ওপর গেড়ে দিলেন। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! কেন এমন করলেন? তিনি বললেন: “আশা করা যেতে পারে যতক্ষণ পর্যন্ত এ দু’টি শুকিয়ে না যায় তাদের আযাব হালকা করা হবে।”
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tiếng Việt ئۇيغۇرچە Hausa Português Kurdî മലയാളം Kiswahili Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá සිංහල ไทย پښتو অসমীয়া دری Кыргызча or नेपाली Malagasy Română Kinyarwanda తెలుగు Lietuvių Oromoo Nederlands Soomaali Shqip Српски Deutsch Українська ಕನ್ನಡ Wolof Moore ქართული Azərbaycan Magyarالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার দু’টি কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। এ সময় তিনি বললেন: এ কবরবাসী দু’জনকে অবশ্য ’আযাব দেয়া হচ্ছে; তবে তোমাদের দৃষ্টিতে কোন গুরুতর অপরাধের জন্য তাদের আযাব দেয়া হচ্ছে না; যদিও তা আল্লাহর কাছে গুরুতর অপরাধ। তাদের একজন পেশাব হতে নিজের শরীর ও তার পোষাক পরিচ্ছেদকে হেফাযত করতো না। আর অপরজন মানুষের মাঝে চোগলখোরী করে বেড়াত। ফলে সে মানুষের মধ্যে ঝগড়া -বিবাদ ইত্যাদির দ্বারা ক্ষতির মানসে একজনের কথা অন্যের কাছে বর্ণনা করতো।فوائد الحديث
একের কথা অন্যজন কে লাগান(চোগলখোরী) ও পেশাব পায়খানা থেকে সতর্ক না থাকা কবীরাহ গুনাহ এবং কবরের আযাবের কারণ।
আল্লাহ তা‘আলা তাঁর নবীর নবুওয়াতের প্রমাণ প্রকাশের জন্যে কতিপয় গায়েব-যেমন কবরের আযাব হওয়া-প্রকাশ করেন।
কাঁচা খেজুরের দুটি ডাল ভেঙ্গে দু’ভাগ করে প্রত্যেক কবরের ওপর গেড়ে দেওয়ার এ কাজটি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্যেই খাস ছিলো। কেননা আল্লাহ তা‘আলা তাঁকে উক্ত কবরবাসীর অবস্থা জানিয়েছেন। সুতরাং এর উপর অন্যদের তুলনা করা যাবে না। কেননা অন্যান্য লোকের কবরের অবস্থা কেউ জানে না।