إعدادات العرض
1- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসাফিরের জন্য তিনদিন তিনরাত ও মুকীমের জন্য একদিন একরাত নির্ধারণ করেছেন।
2- যখন মোজাদ্বয় দ্বারা নাপাকী পাড়ানো হয়, তখন তার পবিত্রতা হলো মাটি।
3- তিনি মুসাফিরের জন্য তিন দিন এবং তিন রাত এবং মুকীমের জন্য এক রাত একদিন মুজাদ্বয়ের উপর মাসেহ করার অনুমতি দিয়েছেন।
4- শরীর নাপাক না হলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের সর্বাবস্থায় কুরআন তিলাওয়াত করাতেন।
5- এক সা পানিতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অপবিত্রতার গোসল সম্পন্ন হয়ে যেত এবং এক মুদ্ পানিতে ওযু হয়ে যেত।
6- আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি তিনি পেশাব করেছেন, তারপর উযূ করেছেন এবং তাঁর উভয় মোযার ওপর মাসেহ করেছেন
7- কতিপয় কুরাইশ প্রায় গাধার সমান তাদের একটি বকরী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সামনে দিয়ে টেনে হিঁচড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। তা দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বললেন: যদি তোমরা এর চামড়া গ্রহণ করতে। তারা বললো: এটা তো মৃত। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: “পানি এবং ছলম বৃক্ষের পাতার রস (কারাজ) এটাকে পবিত্র করে দেয়।
8- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পাত্র ফেটে গিয়েছিল, ফলে তিনি ফাটা স্থানে রুপার একটি টুকরা দিয়ে জোড়া লাগান।
9- চোখ দু’টো হলো গুহ্যদ্বার বেধে রাখার রশি স্বরূপ। সুতরাং চোখ দু’টি যখন ঘুমায় তখন রশির বন্ধন খুলে যায়।
10- তারা কাযা করবে না। রাসূলের স্ত্রীদের মধ্যে কেউ নিফাস /প্রসূতি অবস্থায় চল্লিশ দিন বসে থাকত, কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে নিফাসের সালাত কাযা করার নির্দেশ দিতেন না।
11- তারা তাকে হত্যা করেছে, আল্লাহ তাদের হত্যা করুন। যখন তারা জানত না তারা কেন জিজ্ঞাসা করল না। অবশ্যই অজ্ঞতার প্রতিষেধক হচ্ছে জিজ্ঞেস করা। তার জন্য তায়াম্মুম করাই যথেষ্ট ছিল অথবা সে তার জখমের উপর একটি পট্টি বেঁধে নিত, অতঃপর তার উপর মাসাহ করত এবং পুরো দেহ ধুয়ে নিত।
12- তুমি সুন্নাতকে যথাযথ অনুসরণ করছ, তোমার সালাত হয়ে গেছে।
13- পবিত্র মাটি একজন মুসলিমের পবিত্রতা যদিও দশ বছর পর্যন্ত হয়, যখন তুমি পানি পাবে তখন পানিই স্পর্শ করবে, কারণ সেটাই কল্যাণকর।
14- হে আল্লাহর রাসূল! কোন ব্যক্তি তার স্ত্রী থেকে তাড়াতাড়ি পৃথক হয়ে গেলে এবং ধাতু নির্গত না হলে তার কী হুকুম (সে গোসল করবে কি-না)? রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “পানি পানির ফলেই ফরয হয়।”
15- “যখন কোনো মুসলিম কিংবা কোনো মুমিন বান্দা অযু করে অতঃপর সে তার চেহারা ধৌত করে, তখন তার চেহারা হতে পানির সাথে অথবা পানির শেষ বিন্দুর সাথে সে সকল গুনাহ বের হয়ে যায় যার দিকে তার দু’চোখের দৃষ্টি পড়েছিল।