إعدادات العرض
“পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, এক জুমু‘আ থেকে আরেক জুমু‘আ আদায় করা এবং এক রমযান থেকে অপর রমযান পালন করা, এগুলোর মধ্যবর্তী…
“পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, এক জুমু‘আ থেকে আরেক জুমু‘আ আদায় করা এবং এক রমযান থেকে অপর রমযান পালন করা, এগুলোর মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে; যদি সে কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।”
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন: “পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, এক জুমু‘আ থেকে আরেক জুমু‘আ আদায় করা এবং এক রমযান থেকে অপর রমযান পালন করা, এগুলোর মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে; যদি সে কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে।”
[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी සිංහල Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili မြန်မာ Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska cs ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands ئۇيغۇرچە தமிழ் ไทย دری bg ff hu it kn Кыргызча Lietuvių mg or ro rw so tg uz ak नेपाली mos az woالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসে বর্ণনা করেছেন যে, দিনে রাতে পাঁচ ওয়াক্ত ফরয সালাত, প্রত্যেক সপ্তাহে জুমু‘আ সালাত এবং প্রতি বছর রমযান মাসের সাওম পালন সেগুলোর মধ্যবর্তী সময়ের সগীরা গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে; তবে শর্ত হলো কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্যদিকে কবীরা গুনাহ যেমন যিনা, মদ পান ইত্যাদি তাওবা ব্যতীত মাফ হয় না।فوائد الحديث
গুনাহসমূহ কবীরা ও সগীরা দু’প্রকারের হয়ে থাকে।
সগীরা গুনাহ তখনই কাফফারা হবে যখন কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকবে।
কবীরা গুনাহ হলো সেসব গুনাহ যেগুলোর ব্যাপারে দুনিয়াবী সাজার হুকুম বর্ণিত হয়েছে অথবা এসবের ব্যাপারে আযাব অথবা আল্লাহর অসন্তুষ্টি অথবা হুমকি অথবা এতে লিপ্তকারীকে লানত ইত্যাদি মাধ্যমে পরকালীন হুমকির কথা বলা হয়েছে। যেমন যিনা ও মদ্যপান ইত্যাদি।