إعدادات العرض
1- মুনাফিকদের ওপর সবচেয়ে কঠিন সালাত হলো, ইশা ও ফজরের সালাত। তারা যদি এ দুই সালাতের ফযিলত সম্পর্কে জানতো তাহলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাতে উপস্থিত হতো। আর আমি ইচ্ছা করেছি যে, সালাত আদায় করার আদেশ দিব ও ইকামাত দেয়া হবে তারপর একজনকে বলব যেন সে মানুষদের নিয়ে সালাত আদায় করে। অতঃপর আমি কতক মানুষ যাদের সাথে থাকবে লাকড়ির বোঝা তাদেরকে নিয়ে সেসব লোকদের কাছে যাবো যারা সালাতে উপস্থিত হয় না এবং তাদের ওপর তাদের বাড়িঘর আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিব।
2- পাঁচ ওয়াক্ত সালাত, এক জুমু‘আ থেকে আরেক জুমু‘আ এবং এক রামাযান থেকে আরেক রামাযান এর মধ্যবর্তী সময়ের জন্য কাফফারা হয়ে যায়, যদি কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা হয়।
3- যে ফজরের সালাত পড়ল সে আল্লাহর নিরাপত্তায় থাকবে। সুতরাং আল্লাহ তা‘আলা যেন তার নিরাপত্তার ব্যাপারে তোমাদেরকে পাকড়াও না করেন।
4- ফরজসমূহের উপর যথেষ্ট করা।
5- পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক
6- আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! মহান আল্লাহর নিকট কোন্ কাজটি সর্বাধিক প্রিয়?’ তিনি বললেন, “যথা সময়ে সালাত আদায় করা।” আমি নিবেদন করলাম, ‘তারপর কোনটি?’ তিনি বললেন, “মা-বাপের সাথে সদ্ব্যবহার করা।”
7- নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাতে সালাত কায়েম, যাকাত আদায় ও প্রতিটি মুসলমানের মঙ্গল কামনা করার শর্তে আমি বায়আত করেছি।’
8- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সর্বোত্তম সালাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলো, তিনি বললেন, “দীর্ঘ কিয়ামযুক্ত সালাত।”
9- তোমার ওপর কর্তব্য হচ্ছে (আল্লাহর জন্য) বেশি বেশি সাজদাহ করা। কেননা তুমি যখনই আল্লাহর জন্য একটি সাজদাহ করবে, আল্লাহ তা‘আলা এর বিনিময়ে তোমার মর্যাদা একধাপ বৃদ্ধি করে দিবেন এবং এর বিনিময়ে তোমার একটি গুনাহ মাফ করে দিবেন।
10- যে ব্যক্তি দু’টি ঠাণ্ডা সালাত পড়বে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
11- পাঁচ ওয়াক্তের নামাযের উদাহরণ প্রচুর পানিতে পরিপূর্ণ ঐ নদীর মত, যা তোমাদের কারো দুয়ারের (সামনে বয়ে) প্রবাহিত হয়, যাতে সে দৈনিক পাঁচবার গোসল করে।”
12- সূর্য উদয় ও অস্ত যাওয়ার পূর্বে যে সালাত আদায় করে সে কখনোই জাহান্নামে প্রবেশ করবে না।
13- “হে বিলাল! সালাত কায়িম করো। আর তার মাধ্যমে আমাদেরকে শান্তি দাও”।
14- আল্লাহ তা‘আলা তাদের ঘর ও কবরসমূহ আগুন দিয়ে ভরে দিক। যেমনিভাবে তারা আমাদেরকে মধ্যবর্তী সালাত থেকে বিরত রাখছে, এমনকি সূর্য ডুবে গেল।