إعدادات العرض
ফযীলত ও শিষ্ঠাচার
ফযীলত ও শিষ্ঠাচার
1- “আমি কি তোমাদেরকে সবচেয়ে বড় কবীরা গুনাহ সম্পর্কে সংবাদ দেব না?
2- “যখন কোন ব্যক্তি তার কোন ভাইকে ভালোবাসে, তখন সে যেন তাকে জানিয়ে দেয় যে, সে তাকে ভালোবাসে।”
5- “সাতটি ধ্বংসকারী বিষয় থেকে তোমরা বিরত থাকবে
8- তবে আল্লাহ তা‘আলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন; তার আমল যাই হোক না কেন।”
12- “জান্নাত তোমাদের জুতার ফিতার চেয়েও বেশি নিকটে আর জাহান্নামও অনুরুপ।”
15- “জাহান্নাম প্রবৃত্তি দিয়ে বেষ্টিত। আর জান্নাত বেষ্টিত দুঃখ-ক্লেশ ও অপছন্দনীয় জিনিস দিয়ে।”
17- “আল্লাহ এমন ব্যক্তির প্রতি রহমত বর্ষণ করেন যে নম্রতার সাথে ক্রয়-বিক্রয় করে ও পাওনা ফেরত চায়।”
21- “নিশ্চই হালাল সুস্পষ্ট এবং হারামও সুস্পষ্ট
22- “আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক বিষয়ে তোমাদের উপর ইহসান (সুন্দর রূপে আচরণ করা) অত্যাবশ্যক করেছেন।
24- প্রত্যেক কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল। আর নিশ্চয় প্রতিটি মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে
25- তুমি রাগ করো না
27- জনৈক বান্দা পাপ করে বলল, হে আমার রব! আমার পাপ মার্জনা করে দাও
31- “তোমরা(ভিত্তিহীন) ধারণা করা থেকে বিরত থাকো। কারণ ধারণা করা সবোর্চ্চ মিথ্যা কথা।
33- “প্রত্যেক সৎ কাজই সাদাকা।”
36- যে ব্যক্তি কোন উত্তম বিষয়ে পথ প্রদর্শন করে, তার জন্য আমলকারীর সমান সাওয়াব রয়েছে
37- “তোমরা মৃতদেরকে গালি দিও না। কেননা তারা নিশ্চিতভাবে তাদের কৃতকর্মের ফল পেয়ে গেছে।”
39- “আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না।”
40- “চোগলখোর জান্নাতে প্রবেশ করবে না।”
42- “বান্দা সিজদা অবস্থায় স্বীয় রবের সর্বাধিক নিকটবর্তী হয়। সুতরাং (সিজদায়) তোমরা অধিক দু‘আ করো।”
43- “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের উপর ঈমান রাখে সে যেন উত্তম কথা বলে, অথবা সে যেন চুপ থাকে।
44- “যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না, মহান আল্লাহও তার প্রতি দয়া করেন না।”
45- “আল্লাহর নিকট অতিশয় ঘৃণিত মানুষ হচ্ছে অতিরিক্ত ঝগড়াটে ব্যক্তি।”
49- “দু’আই হল ইবাদত
51- “আল্লাহ তা‘আলার নিকট দু‘আর চেয়ে অধিক সম্মানিত কোনো বস্তু নেই।”
55- “আল্লাহ তা‘আলা যার দ্বারা কল্যাণ চান, তাকে দীনের জ্ঞান দান করেন।
57- নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো সুগন্ধি ফিরিয়ে দিতেন না।
62- তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই সর্বোত্তম যে নৈতিকতায় সর্বোত্তম।”
63- “আল্লাহ তা’আলা যালিমদের ঢিল দিয়ে থাকেন। অবশেষে যখন তাকে ধরেন, তখন আর ছাড়েন না।
64- “আমি আমার মৃত্যুর পরে মানুষের মাঝে পুরুষদের জন্য নারীদের চাইতে অধিকতর ক্ষতিকর কোন ফিতনা রেখে যাইনি।”
65- “তোমরা সহজ করো, কঠিন করো না, লোকদেরকে সুসংবাদ দাও, দূরে ঠেলে দিও না।”
69- “যে ব্যক্তি কোন রাতে সূরাহ বাকারার শেষ দু’টি আয়াত পাঠ করে, সে দুটিই তার জন্য যথেষ্ট।”
73- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ’কাযা’ আংশিক চুল কর্তন করা থেকে নিষেধ করেছেন।(১)
76- হে বৎস! বিসমিল্লাহ বলো এবং ডান হাতে আহার কর আর তোমার কাছে থেকে খাও
82- “আল্লাহ আমার উম্মাতের মধ্য হতে একজনকে কিয়ামাতের দিন সমগ্র সৃষ্টিজগতের সামনে উপস্থিত করবেন।
88- তোমরা রেশমী কাপড় পরিধান করো না, কারণ, যে দুনিয়াতে তা পরিধান করবে আখিরাতে সে তা পরিধান করবে না।
91- ও দু’টো থাক, আমি পবিত্র(ওজু) অবস্থায় ও দু’টি পরেছিলাম।
95- তোমরা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের পরিবারবর্গের মাধ্যমে তাঁর প্রতি সম্মান প্রদর্শন কর।
99- তুমি যাকে ভালবাস, তারই সাথী হবে।
100- সৎ সঙ্গী ও অসৎ সঙ্গীর উদাহরণ হল, কস্তুরী বহনকারী (আতরওয়ালা) ও হাপরে ফু দানকারী (কামারের) ন্যায়।