إعدادات العرض
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকেও শরীক না করে সাক্ষাত করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি এমন অবস্থায়…
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকেও শরীক না করে সাক্ষাত করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় তাঁর সাথে সাক্ষাত করবে যে, সে তাঁর সাথে শরীক স্থির করেছে, তাহলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।”
জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকেও শরীক না করে সাক্ষাত করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় তাঁর সাথে সাক্ষাত করবে যে, সে তাঁর সাথে শরীক স্থির করেছে, তাহলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।”
[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Türkçe اردو 中文 हिन्दी Tagalog ئۇيغۇرچە Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் မြန်မာ Русский Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands සිංහල ไทย دری Български Fulfulde Magyar Italiano ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių Malagasy or Română Kinyarwanda тоҷикӣ O‘zbek Akan नेपाली Moore Azərbaycan Wolof Oromoo Soomaali Українська bm km rn ქართული Македонски Српски Lingalaالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসে বর্ণনা করেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকেও শরীক না করে মারা যাবে, তার গন্তব্য হবে জান্নাত; যদিও তার কিছু গুনাহের কারণে শাস্তি দেয় হবে। আর যে ব্যক্তি শিরক করা অবস্থায় মারা যাবে সে জাহান্নামে স্থায়ী হবে।فوائد الحديث
তাওহীদের ফযিলত, এ তাওহীদই জাহান্নামে চিরস্থায়ী হওয়া থেকে মুক্তির একমাত্র উপায়।
জান্নাত ও জাহান্নাম বান্দার অতি নিকটবর্তী। তার মাঝে ও জান্নাত-জাহান্নামের মাঝে মৃত্যু ব্যতীত আর কিছু নেই।
শিরক থেকে সাবধান করা হয়েছে; তা কম হোক বা বেশি; কেননা শিরক থেকে মুক্ত থাকলে জাহান্নাম থেকে মুক্তি মিলবে।
কর্মের শেষ পরিণতিই ধর্তব্য ও গ্রহণযোগ্য।