إعدادات العرض
1- জিবরীল রেশমের সবুজ একটি কাপড়ের টুকরায় আয়েশার ছবি নিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আসলেন এবং বললেন, এ তোমার দুনিয়া ও আখিরাতে স্ত্রী।
2- নিশ্চয় ইব্রাহীম আমার ছেলে, সে দুধপান অবস্থায় মারা গিয়েছে। তার জন্য জান্নাতে দুইজন দূধ পানকারিনী রয়েছে যারা তার দুধ পান করার (অসম্পন্ন) সময়কে সম্পন্ন করবে।
3- উহুদের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট দুটি বল্লম ছিল। তিনি পাথরে উঠতে চাইলেন কিন্তু পারলেন না। ফলে তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহুকে তার নিচে বসালেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার উপর ভর করে পাথরের উপর উঠে সোজা হয়ে দাঁড়ালেন। তারপর তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি তিনি বলেন, তালহার ওপর ওয়াজিব করে দিন।
4- বারা ইবন আযেবের হাদীসে কবরের নি‘আমত ও শাস্তির আলোচনা।
5- “আল্লাহ তা‘আলা যে ব্যক্তিকে তার দুই চোয়ালের মধ্যস্থিত অঙ্গ (জিহ্বা) ও দু’পায়ের মাঝখানের অঙ্গ (লজ্জাস্থান) এর ক্ষতি থেকে মুক্ত রাখবেন, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
6- হানাহানির সময় ইবাদত করা আমার দিকে হিজরত করার সমতুল্য।
7- হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট হেদায়াত, পরহেযগারী, অশ্লীলতা হতে পবিত্রতা এবং সচ্ছলতা প্রার্থনা করছি।
8- হে আল্লাহ! আমি নিজকে তোমার নিকট সমর্পণ করলাম, তোমার প্রতি ঈমান আনলাম, তোমারই উপর ভরসা করলাম। হে আল্লাহ! তোমারই দিকে প্রত্যাবর্তন করলাম, তোমারই ক্ষমতায় (শত্রুর বিরুদ্ধে) বিবাদ করলাম। হে আল্লাহ! তোমার ইয্যতের অসীলায় আমি আশ্রয় চাচ্ছি---তুমি ছাড়া কেউ (সত্য) উপাস্য নেই---তুমি আমাকে পথভ্রষ্ট করো না। তুমি সেই চিরঞ্জীব, যে কখনো মরবে না এবং জিন ও মানবজাতি মৃত্যুবরণ করবে।
9- তুমি ‘আলাইকাস সালাম’ বলো না; কারণ, ‘আলাইকাস সালাম’ মৃতদের সম্ভাষণ
10- ‘‘আমি কেমন করে হাসিখুশি করব, অথচ শিঙ্গা ওয়ালা (ইস্রাফীল তো ফুৎকার দেওয়ার জন্য) শিঙ্গা মুখে ধরে আছেন। আর তিনি কান লাগিয়ে আছেন যে, তাঁকে কখন ফুৎকার দেওয়ার আদেশ দেওয়া হবে এবং তিনি ফুৎকার দেবেন।’
11- তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ কর। কেননা কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হিসাবে আগমন করবে।
12- হে আল্লাহ! তুমি আমাকে মার্জনা কর, যে অপরাধ আমি পূর্বে করেছি এবং যা পরে করেছি, যা গোপনে করেছি এবং যা প্রকাশ্যে করেছি।
13- হে আল্লাহ! আপনি মানুষের রব, ব্যাধি নিবারণকারী, সুস্থতা দান করুন, আপনিই সুস্থতা দানকারী। আপনি ব্যতীত আর কোনো সুস্থতা দানকারী নেই। এমন সুস্থতা (চাই) যা আর কোনো রোগ অবশিষ্ট রাখে না।
14- জান্নাত ও জাহান্নামের তর্ক হলো। জাহান্নাম বলল, ‘আমার মধ্যে প্রবেশ করবে উদ্ধত ও অহংকারী লোকেরা।’ আর জান্নাত বলল, ‘দুর্বল ও দরিদ্র ব্যক্তিরা আমার ভিতরে প্রবেশ করবে।’ অতঃপর তিনি জাহান্নামকে বলেন, তুমি আমার শাস্তি, তোমার দ্বারা আমি যাকে ইচ্ছা শাস্তি দিব। আর জান্নাতকে বলেন, “তুমি আমার রহমত, তোমার দ্বারা আমি যার প্রতি ইচ্ছা অনুগ্রহ করব।
15- “তাঁর শপথ, যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ আছে, আমি দৃঢ়ভাবে প্রত্যাশী যে, জান্নাতবাসীদের অর্ধেক তোমরাই হবে। এটা এ জন্য যে, শুধুমাত্র মুসলিম প্রাণ ছাড়া অন্য কেউ জান্নাতে প্রবেশ করবে না। আর মুশরিকদের তুলনায় তোমরা এরূপ, যেরূপ কালো বলদের গায়ে (একটি) সাদা লোম অথবা লাল বলদের গায়ে (একটি) কালো লোম।”
16- জান্নাতীগণ (তাদের উপরস্থ) খাসকামরার লোকগণকে এমনভাবে দেখবে, যেভাবে তোমরা আকাশের তারকা দেখে থাক।