إعدادات العرض
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও ধন-সম্পদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর…
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও ধন-সম্পদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর ও আমলের প্রতি।”
আবূ হুরাইরা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের চেহারা ও ধন-সম্পদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না; বরং তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তোমাদের অন্তর ও আমলের প্রতি।”
[সহীহ] [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் မြန်မာ Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી Yorùbá Nederlands ئۇيغۇرچە සිංහල دری Fulfulde Magyar ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių or Română Kinyarwanda Српски тоҷикӣ O‘zbek Moore नेपाली Oromoo Wolof Soomaali Български Українська Azərbaycan bm ქართული Македонски Ελληνικά km Akan አማርኛالشرح
এ হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বর্ণনা করেছেন যে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বান্দার বাহ্যিক চাল-চলন, চেহারা ও শরীরের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন না যে, এগুলো সুন্দর নাকি অসুন্দর? এগুলো বড় নাকি ছোট? এগুলো সুস্থ নাকি অসুস্থ? এবং আল্লাহ তাদের ধন-সম্পদের প্রতিও দৃষ্টিপাত করেন না। তাদের সম্পদ বেশি না কম? এসব বিষয়ের ব্যাপারে আল্লাহ তাঁর বান্দাহকে পাকড়াও করবেন না এবং এগুলো বেশি-কম হওয়ার কারণে কারো হিসেবও নিবেন না। তবে তিনি দৃষ্টি দিয়ে থাকেন তাদের অন্তরের এবং এতে যে তাকওয়া, ইয়াকীন, সততা, একনিষ্ঠতা অথবা লৌকিকতা ও সুনাম-সুখ্যাতি অর্জনের ইচ্ছা করা হয়েছে কী না সেগুলোর প্রতি। এছাড়াও তিনি দৃষ্টিপাত করে থাকেন তাদের আমলের প্রতি, সেগুলো কতটুকু পরিশুদ্ধ বা অপরিশুদ্ধ। ফলে কর্মটি বিশুদ্ধ হলে তিনি সাওয়াব প্রদান করেন এবং অশুদ্ধ হলে তাকে শাস্তি প্রদান করেন।فوائد الحديث
অন্তরের সংশোধন এবং সকল প্রকারের নিন্দনীয় কাজ থেকে অন্তরকে পবিত্র করার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
ইখলাসের মাধ্যমে অন্তরের পরিশুদ্ধতা এবং নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণের মাধ্যমে আমলের পরিশুদ্ধতা হলো আল্লাহর দৃষ্টি ও বিবেচনার স্থান।
সুতরাং মানুষ যেন তার ধন-সম্পদ, সৌন্দর্য, শারীরিক শক্তি এবং এ দুনিয়ার বাহ্যিক চাকচিক্যের কারণে ধোকায় না পড়ে।
অভ্যন্তরীণ বিষয়াদি সংশোধন না করে বাহ্যিক বিষয়সমূহের উপর জোর দেওয়া থেকে সতর্ক করা হয়েছে।