إعدادات العرض
“কিছু সংখ্যক মানুষ আল্লাহ তা‘আলার সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করে থাকে। কিয়ামত দিবসে তাদের জন্য জাহান্নামের আগুন…
“কিছু সংখ্যক মানুষ আল্লাহ তা‘আলার সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করে থাকে। কিয়ামত দিবসে তাদের জন্য জাহান্নামের আগুন নির্ধারিত।”
খাওলা আনসারিয়্যাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহা বলেন, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন: “কিছু সংখ্যক মানুষ আল্লাহ তা‘আলার সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করে থাকে। কিয়ামত দিবসে তাদের জন্য জাহান্নামের আগুন নির্ধারিত।”
[সহীহ] [এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
العربية Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी ئۇيغۇرچە Kurdî Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் မြန်မာ Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands සිංහල Hausa ไทย دری Fulfulde Magyar Italiano ಕನ್ನಡ Кыргызча Lietuvių or Română Kinyarwanda Српски O‘zbek Moore नेपाली Oromoo Wolof Soomaali Malagasy Български Українська Azərbaycan ქართული bm тоҷикӣ Македонскиالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসে মুসলিমদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করা ও তা নাহকভাবে গ্রহণ করা সম্পর্কে সংবাদ দিয়েছেন। এটি অন্যায়ভাবে সম্পদ জমা করা ও অর্জন করা ও অপাত্রে ব্যয় করা ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এ হাদীসে ইয়াতীমের সম্পদ, ওয়াকফকৃত সম্পদ ভক্ষণ, আমানত ফেরত দিতে অস্বীকার করা, জনসাধারণের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করে। অতপর নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিয়ামতের দিনে তাদের প্রতিদান যে জাহান্নাম তার সংবাদ দিয়েছেন।فوائد الحديث
মানুষের কাছে যেসব সম্পদ রয়েছে তা মূলত আল্লাহর সম্পদ। তিনি তাদেরকে প্রতিনিধি বানিয়েছেন তারা যেন উক্ত সম্পদ শারী‘য়ত সম্মত উপায়ে ব্যয় করে ও অন্যায়ভাবে ব্যয় করা থেকে বিরত থাকে ।
সর্বসাধারণের সম্পদের ব্যাপারে ইসলামী শরী‘আহ কঠোরতা দেখিয়েছে। তাদের মধ্যে যারাই এর দায়িত্বপ্রাপ্ত হবে কিয়ামতের দিন এসব সম্পদ সংরক্ষণ ও ব্যয়ের ব্যাপারে তাকে জবাবদিহি করতে হবে।
যারা নিজের বা অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে অর্জন ও ব্যয় করে তারাও এ হুশিয়ারীর অন্তর্ভুক্ত।