إعدادات العرض
“যে ব্যক্তি কোনো চুক্তিবদ্ধ মানুষকে হত্যা করল সে জান্নাতের ঘ্রাণ পাবে না, অথচ তার ঘ্রাণ চল্লিশ বছর দূরের দূরত্ব…
“যে ব্যক্তি কোনো চুক্তিবদ্ধ মানুষকে হত্যা করল সে জান্নাতের ঘ্রাণ পাবে না, অথচ তার ঘ্রাণ চল্লিশ বছর দূরের দূরত্ব থেকে পাওয়া যাবে”।
আব্দুল্লাহ ইবনু ’আমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোনো চুক্তিবদ্ধ মানুষকে হত্যা করল সে জান্নাতের ঘ্রাণ পাবে না, অথচ তার ঘ্রাণ চল্লিশ বছর দূরের দূরত্ব থেকে পাওয়া যাবে”।
الترجمة
العربية Bosanski English فارسی Français Русский हिन्दी Bahasa Indonesia 中文 اردو Español Kurdî Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் සිංහල မြန်မာ ไทย 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska Čeština ગુજરાતી Yorùbá Nederlands ئۇيغۇرچە Hausa دری Кыргызча Lietuvių Kinyarwanda नेपाली or ಕನ್ನಡ Română Soomaali Српски Wolof Українська Tagalog Moore Azərbaycan ქართული Magyar मराठी Deutsch Македонски Bambara አማርኛ Malagasy Oromoo ភាសាខ្មែរ ਪੰਜਾਬੀ Türkçe Italiano O‘zbekالشرح
যে ব্যক্তি কোনো চুক্তিবদ্ধকে—অর্থাৎ অঙ্গীকার ও নিরাপত্তা নিয়ে কাফিরদের মধ্য থেকে মুসলিম দেশে প্রবেশকারী কাউকে— হত্যা করল, সে জান্নাতের ঘ্রাণ পাবে না মর্মে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কঠিন হুশিয়ারী উচ্চারণ করেছেন। যদিও তার ঘ্রাণ চল্লিশ বছর পথ চলার দূরত্ব থেকে পাওয়া যাবে।فوائد الحديث
চুক্তিবদ্ধ, জিম্মি ও নিরাপত্তা গ্রহণকারী কাফিরকে হত্যা করা হারাম এবং তা কবীরাসমূহের অন্তর্ভুক্ত।
চুক্তিবদ্ধ হলো: এমন কাফির যে নিজ দেশে বসবাস করবে, তবে তার থেকে এই মর্মে অঙ্গীকার গ্রহণ করা হয়েছে যে, সে মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করবে না এবং মুসলিমরাও তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না। জিম্মী হলো: যে ব্যক্তি মুসলিম দেশে বসবাসের জন্যে বাসস্থাণ বানিয়েছে ও জিজিয়া-কর প্রদান করে। নিরাপত্তা গ্রহণকারী হলো: যে ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে অঙ্গীকার ও নিরাপত্তা নিয়ে মুসলিম দেশে প্রবেশ করেছে।
অমুসলিমদের সাথে চুক্তি ভঙ্গ করার খিয়ানত থেকে সতর্কীকরণ।
التصنيفات
যিম্মীদের বিধানাবলি