إعدادات العرض
“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের অনুসরণ-অনুকরণ করবে, সে তাদের দলভুক্ত হবে।”
“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের অনুসরণ-অনুকরণ করবে, সে তাদের দলভুক্ত হবে।”
ইবনু ‘উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের অনুসরণ-অনুকরণ করবে, সে তাদের দলভুক্ত হবে।”
[হাসান] [এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন।]
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Tagalog Türkçe اردو 中文 हिन्दी Kurdî Hausa Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் မြန်မာ Deutsch 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska cs ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands ئۇيغۇرچە සිංහල ไทย دری ff hu kn Кыргызча Lietuvių or ro rw so Српски uz mos नेपालीالشرح
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ হাদীসে সংবাদ দিয়েছেন যে, যে ব্যক্তি কোন কাফির অথবা ফাসিক অথবা নেককার সম্প্রদায়ের অনুসরণ-অনুকরণ করবে- আর তা হলো তাদের আক্বীদা অথবা ইবাদত অথবা চাল-চলন ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য ধারণ করবে, সে তাদের দলভুক্ত হবে। কেননা বাহ্যিক অনুকরণ মূলত অভ্যন্তরীণ ও মনের অনুসরণ-অনুকরণে পৌঁছে দেয়। নি:সন্দেহে কোন সম্প্রদায়ের অনুসরণ তাদের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। কখনও কখনও তা তাদের প্রতি ভালোবাসা, তাদেরকে সম্মান করা এবং তাদের প্রতি ঝুঁকে যাওয়া পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর এসব বাহ্যিক অনুসরণ ব্যক্তিকে অভ্যন্তরীণ ও ইবাদতের দিকে নিয়ে যায়। আল্লাহর কাছে এসব থেকে পানাহ চাই।فوائد الحديث
কাফির ও ফাসিকের অনুসরণ-অনুকরণ করতে হুশিয়ার করা হয়েছে।
সৎ লোকদের সাদৃশ্য পোষণ ও তাদের অনুসরণ করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
কখনো কখনো বাহ্যিক অনুসরণ অন্তরের ভালোবাসা সৃষ্টি করে।
নিছক বাহ্যিক অনুসরণ-অনুকরণ ও এ ধরনের কাজের কারণে মানুষ শাস্তির উপযুক্ত ও গুনাহগার হয়ে থাকে।
কাফিরদের দ্বীন ও তাদের নিজস্ব কৃষ্টি-কালচার ও প্রথার অনুসরণ করা নিষেধ। তবে উপরোক্ত বিষয় না হয়ে যদি ভিন্ন কিছু হয়, যেমন শিল্প ইত্যাদি তাদের থেকে শিক্ষা লাভ করা হয়, তবে তা নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত নয়।