إعدادات العرض
তুমি কি সালাতের আযান শুনতে পাও?” তিনি বললেন, হ্যাঁ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তবে তুমি…
তুমি কি সালাতের আযান শুনতে পাও?” তিনি বললেন, হ্যাঁ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তবে তুমি (জামা’আতে) উপস্থিত হবে।”
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: এক অন্ধ ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! আমার এমন কোন লোক নেই, যে আমাকে মসজিদে নিয়ে আসবে। তারপর তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে নিজ ঘরে সালাত আদায়ের অনুমতি চাইলেন। তিনি তাকে অনুমতি দিলেন। লোকটি চলে যাচ্ছিল, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ডাকলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন: “তুমি কি সালাতের আযান শুনতে পাও?” তিনি বললেন, হ্যাঁ। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তবে তুমি (জামা’আতে) উপস্থিত হবে।”
الترجمة
عربي Bosanski English Español فارسی Français Bahasa Indonesia Русский Türkçe اردو हिन्दी Tagalog 中文 ئۇيغۇرچە Kurdî Português മലയാളം తెలుగు Kiswahili தமிழ் မြန်မာ ไทย 日本語 پښتو Tiếng Việt অসমীয়া Shqip Svenska cs ગુજરાતી አማርኛ Yorùbá Nederlands සිංහල Hausa دری hu it kn Кыргызча Lietuvių mg rw so नेपालीالشرح
এক অন্ধ লোক নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললেন: হে আল্লাহর রাসূল! আমার এমন কোন লোক নেই, যে আমাকে হাত ধরে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতে মসজিদে নিয়ে আসবে। তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে জামা‘আতে উপস্থিত না হওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করলেন। তিনি তাকে অনুমতি দিলেন। লোকটি চলে যাচ্ছিল, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ডাকলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন: তুমি কি সালাতের আযান শুনতে পাও? তিনি বললেন, হ্যাঁ। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: তবে তুমি আযানের সাড়া দিবে অর্থাৎ জামা’আতে উপস্থিত হবে।فوائد الحديث
জামা‘আতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব। কেননা কোন জরুরী ও অত্যাবশ্যকীয় কাজের ক্ষেত্রেই রুখসত তথা অনুমতির প্রয়োজন হয়।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: «فأجب» “তবে তুমি (জামা’আতে) উপস্থিত হবে” এর দ্বারা প্রমাণ হয় যে, যে ব্যক্তি আযান শুনবে তার জন্য জামা‘আতে উপস্থিত হয়ে সালাত আদায় করা ওয়াজিব। কেননা আদেশসূচকের মূল হলো ওয়াজিব তথা অত্যাবশ্যকীয় হওয়া।