إعدادات العرض
1- আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে দু’ রাকআত যোহরের (ফরযের) আগে, দু’ রাকআত তার পরে এবং দু’ রাকআত জুমআর পরে, দু’ রাকআত মাগরেব বাদ, আর দু’ রাকআত নামায এশার (ফরযের) পরে পড়েছি।
2- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক সফরে এশার সলাতের প্রথম দু‘ রাক‘আতের এক রাক‘আতে সূরাহ্ তীন ওযযাইতুন পাঠ করেন। আমি তার ছেয়ে অধিক সুন্দর আওয়াজ ও তিলাওয়াতকাকী আর কাউকে শুনিনি।
3- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সলাতের সময় উভয় বাহু পৃথক রাখতেন। এমনকি তাঁর বগলের শুভ্রতা দেখা যেতো।
4- নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম সওয়ার হয়ে ও পায়ে হেঁটে (মসজিদে) কুবার যিয়ারত করতেন। অতঃপর তাতে দুই রাকআত সালাত আদায় করতেন।
5- নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের প্রথমভাগে ঘুমাতেন এবং রাতের শেষভাগে উঠে (তাহাজ্জুদের) সালাত আদায় করতেন।
6- দৈহিক ব্যথা বা অন্য কোন অসুবিধার কারণে যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রাতের সালাত ছুটে যেত, তাহলে তিনি দিনের বেলায় ১২ রাকাত সালাত পড়তেন।
7- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমু‘আর দিন ফজরের সালাতে আলিফ লাম মীম তানযীলু সাজদাহ এবং সূরা আদ-দাহার পড়তেন।
8- নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিয়ে যেভাবে সলাত আদায় করতেন তোমাদের নিয়ে সেভাবে সালাত আদায় করতে আমি ত্রুটি করবো না।
9- আমি একরাত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে সালাত আদায় করলাম। তিনি সূরা আল-বাকারাহ শুরু করলেন।
10- আমি নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে সালাত আদায় করতাম। তাঁর সালাতও মধ্যম ধরনের হতো এবং তাঁর খুৎবাও মধ্যম ধরনের হতো।
11- আমি নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে এক রাতে সালাত পড়েছি। তিনি এত দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে রইলেন যে, শেষ পর্যন্ত আমি একটা মন্দ কাজের ইচ্ছা করেছিলাম। ইবন মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘সে ইচ্ছাটা কি করেছিলেন?’ তিনি বললেন, ‘আমার ইচ্ছা হয়েছিল যে, তাঁকে ছেড়ে দিয়ে বসে পড়ব।