إعدادات العرض
1- “যে ব্যক্তি জান্নাতবাসীদের কোন লোক দেখতে আগ্রহী, সে যেন এই লোকটিকে দেখে।”
2- আমরা আপনাকে কীভাবে সালাম দেব তা জানলাম। তবে কীভাবে আপনার উপর সালাত পেশ করবো? তিনি বললেন, তোমরা বলো, হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ এর উপর রহমত প্রেরণ করো এবং মুহাম্মাদের পরিবার-পরিজনের উপর। যেমন তুমি রহমত প্রেরণ করেছো ইবরাহীমের উপর। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত ও মহিমান্বিত। আর বরকত নাযিল করো মুহাম্মাদের উপর এবং মুহাম্মাদের পরিবার পরিজনের উপর যেমন বরকত নাযিল করেছো ইবরাহীমের উপর। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত ও মহিমান্বিত।
3- আমি কি তোমাদেরকে তিন ব্যক্তি সম্পর্কে সংবাদ দেব ? তাদের একজন আল্লাহর দিকে এগিয়ে এসেছে, তাই আল্লাহ তাকে স্থান দিয়েছেন। অন্যজন (ভীড় ঠেলে অগ্রসর হতে অথবা ফিরে যেতে) লজ্জাবোধ করেছেন। তাই আল্লাহও তার থেকে লজ্জাবোধ করেছেন অর্থাৎ আল্লাহ তাকে রহমত থেকে বঞ্চিত করতে লজ্জাবোধ করেছেন। আর অপরজন (মজলিসে হাজির হওয়া থেকে) মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তাই আল্লাহও তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন।
4- আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে কিশোর ছিলাম। আমি তাঁর কথাগুলি মুখস্থ ক’রে নিতাম। কিন্তু আমাকে কথা বলতে একটাই জিনিস বাধা সৃষ্টি করত যে, সেখানে আমার চেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ উপস্থিত থাকত।
5- আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট গেলাম তখন তিনি খুতবা দিচ্ছিলেন
6- হে মানব সকল! তোমাদের কেউ কোনো কথা জানলে সে যেন তা-ই বলে। আর যে না জানে সে যেন বলে-আল্লাহই সর্বাধিক জ্ঞাত। কেননা এটাও জ্ঞানের অংশ যে, যে বিষয়ে জানবে না সে বিষয়ে বলবে, আল্লাহ ভালো জানেন।
7- আল্লাহ তা‘আলা মানুষদের থেকে ইলম জোর করে ছিনিয়ে নিবেন না; বরং আলিমদের উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমেই ইলম উঠিয়ে নিবেন।
8- অতীতে যা ঘটেছে এবং ভবিষ্যতে যা ঘটবে সে সমস্ত বিষয়গুলো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে জানালেন। অতএব আমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক বড় জ্ঞানী, যিনি এ সব কথাগুলি সবার চাইতে বেশি মনে রাখতে সমর্থ হয়েছে।