إعدادات العرض
1- তোমাদের কেউ যখন কোনো বস্তুর দিকে ফিরে সালাত আদায় করে যা তাকে মানুষকে থেকে আড়াল করে, আর কেউ তার সামনে দিয়ে যেতে চায়, তাহলে সে তাকে বাধা দিবে, সে যদি না মানে, তবে সে ব্যক্তি (মুসল্লী) তার সাথে লড়াই করে, কেননা সে শয়তান।”
2- নিশ্চয় চন্দ্র ও সুর্য্য আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে দু’টি নিদর্শন। এ দুটি দ্বারা আল্লাহ তার বান্দাদের সতর্ক করেন। কোন লোকের মৃত্যুর কারণে কখনো সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণ হয় না। তাই তোমরা যখন সূর্যগ্রহণ বা চন্দ্রগ্রহণ হতে দেখবে, তখন সালাত আদায় করবে। আর দো‘আ করতে থাকবে যতক্ষণ না দূর হয়ে যায়।
3- কোনো ব্যক্তির জামা‘আতের সাথে সলাতের সওয়াব, তার নিজের ঘরে ও বাজারে আদায়কৃত সালাতের সওয়াবের চেয়ে পঁচিশ গুণ বাড়িয়ে দেয়া হয়।
4- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকবীর কিরাত ও আলহামদু লিল্লাহ রাব্বুল আলামীন দ্বারা সালাত আরম্ভ করতেন। আর তিনি যখন রুকূ করতেন তখন তিনি মাথা ঝুকাতেন না এবং খাড়া করে রাখতেন না তবে দুইয়ের মাঝামাঝি থাকতেন।
5- তোমাদের কেউ যেন এক কাপড়ে সালাত আদায় না করে যে অবস্থায় তার গর্দানের ওপর কোন কিছুই থাকে না।
6- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন তাকবীর বলতেন তার দুই হাত কান বরাবর উঠাতেন, যখন রুকূ করতেন তখন দুই হাত কান বরাবর উঠাতেন এবং যখন তিনি রুকূ থেকে মাথা উঠাতেন তখন ‘সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলে একই ধরনের আমল করতেন।