إعدادات العرض
1- আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সঙ্গে কোন এক সফরে ছিলাম। (উযূ করার সময়) আমি তাঁর মোজা দু’টি খুলতে চাইলে তিনি বললেন, ‘ও দু’টো থাক, আমি পবিত্র অবস্থায় এ দু’টি পরেছিলাম’। (এই বলে) তিনি তার উপর মাস্হ করলেন।
2- আমি রাসূলুল্লাহর সাথে ছিলাম তারপর তিনি পেশাব করলেন ও অযু করলেন এবং তিনি মোজার উপর মাসাহ করলেন।
3- আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি, তিনি তার মোজার উপরিভাগের ওপর মাসেহ করেন।
4- তোমাদের কেউ যখন অযু করে মোজা পরিধান করে, তখন সে যেন মোজাদ্বয়ের উপর মাসেহ করে এবং ইচ্ছা করলে তা না খুলেই যেন সালাত আদায় করে। তবে বড় নাপাকীর কারণে মাসেহ করা বৈধ হবে না।
5- যখন আমরা সফরে বের হতাম, তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে (সফরে) তিনদিন ও তিন রাত মোজা না খোলার আদেশ দিতেন (অর্থাৎ আমরা যেন এই সময়সীমা পর্যন্ত মাসাহ করতে থাকি), কিন্তু বড় অপবিত্রতা (সঙ্গম, বীর্যপাত ইত্যাদি) হেতু অপবিত্র হলে (মোজা খুলতে হবে)। কিন্তু পায়খানা, পেশাব ও ঘুমের কারণে খুলতে হবে না।
6- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি সৈন্যদল পাঠান যাদের ঠান্ডা পেয়ে বসল। তারপর যখন তারা রাসূলুল্লাহর নিকট গমন করলো, তিনি তাদের আদেশ দিলেন যে, তারা যেন তাদের মোজা ও পাগড়ীর ওপর মাসেহ করে।
7- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসাফিরের জন্য তিনদিন তিনরাত ও মুকীমের জন্য একদিন একরাত নির্ধারণ করেছেন।
8- তিনি মুসাফিরের জন্য তিন দিন এবং তিন রাত এবং মুকীমের জন্য এক রাত একদিন মুজাদ্বয়ের উপর মাসেহ করার অনুমতি দিয়েছেন।
9- তারা তাকে হত্যা করেছে, আল্লাহ তাদের হত্যা করুন। যখন তারা জানত না তারা কেন জিজ্ঞাসা করল না। অবশ্যই অজ্ঞতার প্রতিষেধক হচ্ছে জিজ্ঞেস করা। তার জন্য তায়াম্মুম করাই যথেষ্ট ছিল অথবা সে তার জখমের উপর একটি পট্টি বেঁধে নিত, অতঃপর তার উপর মাসাহ করত এবং পুরো দেহ ধুয়ে নিত।