إعدادات العرض
1- “তোমাদের থেকে যে কোনো অন্যায় দেখবে সে যেন তা পরিবর্তন করে।”
2- অত্যাচারী বাদশাহর নিকট হক কথা বলা সর্বশ্রেষ্ঠ জিহাদ।
3- আল্লাহর নির্ধারিত সীমায় অবস্থানকারী এবং ঐ সীমা লংঘনকারী উপমা হল এক সম্প্রদায়ের মত; যারা একটি দ্বিতলবিশিষ্ট পানি-জাহাজে লটারি ক’রে কিছু লোক উপর তলায় এবং কিছু লোক নিচের তলায় স্থান নিল। সুতরাং পানির প্রয়োজনে নিচের তলার লোকেরা উপর তলায় যেতে লাগল।
4- যখন লোকেরা অত্যাচারীকে (অত্যাচার করতে) দেখবে এবং তার হাত না ধরবে, তখন আল্লাহ তা‘আলা তাদের সকলকে ব্যাপকভাবে তার শাস্তির কবলে নিয়ে নেবেন।
5- তার কসম যাঁর হাতে আমার প্রাণ আছে! তোমরা অবশ্যই ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে, তা না হলে শীঘ্রই আল্লাহ তা‘আলা তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের উপর আযাব পাঠাবেন। অতঃপর তোমরা তাঁর কাছে দু‘আ করবে; কিন্তু তোমাদের দো‘আ কবুল করা হবে না।
6- আল্লাহ যখনই কোন নবী প্রেরণ করেন এবং কোন খলীফা নির্বাচিত করেন, তখনই তাঁর জন্য দু’জন সঙ্গী নিযুক্ত করে দেন। একজন সঙ্গী তাঁকে ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং তার প্রতি উৎসাহিত করে। আর দ্বিতীয়জন সঙ্গী তাঁকে মন্দ কাজের নির্দেশ দেয় এবং তার প্রতি উৎসাহিত করে। আর রক্ষা পান কেবলমাত্র তিনিই, যাকে আল্লাহ রক্ষা করেন।
7- নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর রাসূলকে অনুমতি দিয়েছেন, কিন্তু তোমাদেরকে অনুমতি দেননি। আর আমাকেও কেবল দিনের কিছু সময়ের জন্য অনুমতি দিয়েছেন। তারপর আগের মতো আজ আবার তার নিষেধাজ্ঞা ফিরে এসেছে। উপস্থিত লোকেরা যেন অনুপস্থিত লোকদের কাছে (এ বাণী) পৌঁছে দেয়।
8- ইবন মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত, তাঁর নিকট একটি লোককে নিয়ে আসা হল এবং তার সম্পর্কে বলা হল যে, ‘এ লোকটি অমুক। তার দাড়ি মদ টপকাচ্ছে।’ তিনি বললেন, ‘আমাদেরকে জাসূসী করতে (গুপ্ত দোষ খুঁজে বেড়াতে) নিষেধ করা হয়েছে। তবে যদি কোন অপরাধ আমাদের সামনে স্পষ্ট হয়ে যায়, তাহলে আমরা তার কারণে তাকে পাকড়াও করব।’ হাদীসটি হাসান-সহীহ। এটি আবূ দাউদ সহীহ বুখারী ও মুসলিমের শর্ত মোতাবিক সনদ দ্বারা বর্ণনা করেছেন।
9- বানী ইস্রাঈল তখনই ধ্বংস হয়েছিল, যখন তাদের মহিলারা এই জিনিস ব্যবহার করতে আরম্ভ করেছিল।
10- আমি তোমাকে আল্লাহর সপথ দিয়ে বলছি, তুমি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছো: আমার পক্ষ থেকে উত্তর দাও। হে আল্লাহ, তুমি তাকে রুহুল কুদুস দ্বারা শক্তিশালী করো। তিনি বললেন, আল্লাহুম্মা হ্যাঁ।
11- যায়দ ইবন আরকাম রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক বর্ণিত, একদা তিনি একদল লোককে পূর্বাহ্নের (চাশতের) সালাত পড়তে দেখলেন। তিনি বললেন, ‘যদি ওরা জানত যে, নামায এ সময় ছাড়া অন্য সময়ে পড়া উত্তম। আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আওয়াবীন (আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তনকারী)দের নামায যখন উঁটের বাচ্চার পা বালিতে গরম অনুভব করে।”