إعدادات العرض
1- যে ব্যক্তি কোনো সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য গ্রহণ করল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
2- কোন মুসলিমের জন্য এটা বৈধ নয় যে, সে তার ভাইয়ের সাথে তিন দিনের বেশি কথাবার্তা বলা বন্ধ রাখে। যখন তারা পরস্পর সাক্ষাৎ করে, তখন এ এদিকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং ও ওদিকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর তাদের দু’জনের মধ্যে উত্তম ব্যক্তি সেই হবে, যে সাক্ষাৎকালে প্রথমে সালাম পেশ করবে।
3- যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের ক্ষতি করবে, আল্লাহ তার ক্ষতি করবেন এবং যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমকে কষ্ট দিবে আল্লাহ তাকে কষ্ট দিবেন।
4- মানুষ তার বন্ধুর দ্বীনের উপর হয়। অতএব তোমাদের প্রত্যেককে দেখা উচিত কাকে বন্ধু বানাবে।
5- তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তী লোকেদের রীতি-নীতির অনুসরণ করবে। যেমন এক পালক অন্য পালকের সমান হয়। এমনকি তারা যদি দব্ব (গুইসাঁপ সদৃশ প্রাণী) গর্তে ঢুকে, তাহলে তোমরাও প্রবেশ করবে। তারা বলল, হে আল্লাহর রাসূল! এরা কি ইয়াহূদী ও নাসারা? তিনি বললেন, আর কারা?
6- মুসলিমের ওপর অপর মুসলিমের অধিকার ছয়টি: তুমি তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তাকে সালাম দাও, সে তোমাকে দাওয়াত দিলে তার দাওয়াত গ্রহণ কর, সে তোমার কাছে উপদেশ চাইলে তুমি তাকে উপদেশ দাও, সে হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বললে তার জবাব দাও, সে অসুস্থ হলে তাকে দেখতে যাও এবং সে মারা গেলে তার জানাযায় অংশ গ্রহণ কর।
7- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেসব পুরুষকে অভিসম্পাত করেছেন যারা নারীর অনুরূপ পোশাক পরিধান করে এবং সেসব নারীকে অভিসম্পাত করেছেন যারা পুরুষের অনুরূপ পোশাক পরিধান করে।
8- ইয়াহূদী ও খৃস্টানরা (দাঁড়ি ও চুলে) রং লাগায় না। অতএব তোমরা (রং লাগিয়ে) তাদের বিপরীত কাজ করো।
9- আমাকে মসজিদসমূহ মজবুত করার নির্দেশ দেওয়া হয়নি।
10- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম (বৃদ্ধ ও তর্জনী আঙ্গুল দ্বারা) কাঁকর ছুঁড়তে নিষেধ করেছেন। কেননা, তা দিয়ে শিকার করা যায় না এবং শত্রুকে ঘায়েলও করা যায় না। বরং তাতে চোখ নষ্ট হয় ও দাঁত ভাঙ্গে।